যদিও জল্পনা তাতে থামছে না। ২৬-এর বিধানসভা ভোটের আগে আরও এক বিজেপি বিধায়ক তৃণমূলের দিকে পা বাড়াতে চলেছেন কি না, তা নিয়ে শুরু হয়েছে গুঞ্জন। শুক্রবার বিকেলে প্রায় আধ ঘন্টার সাক্ষাৎকারের পর মেয়রের চেম্বার থেকে বেরিয়ে দলবদলের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়ে বিধায়ক জানান, তৃণমূল পরিচালিত আরামবাগ পুরসভা এলাকায় স্মার্টসিটির টাকা নয়ছয় হচ্ছে। বিভিন্ন স্কুলে সোলার প্যানেল ভেঙে পড়ছে। এই আর্থিক দুর্নীতির কথাই জানাতে এসেছিলেন পুরমন্ত্রীকে। বিজেপি বিধায়কের মন্তব্য, ‘‘উনি আমার দীর্ঘ দিনের বন্ধু। পরিচিত। বিধায়ক হিসাবে পুরমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ জানাতে এসেছিলাম।’’
২০২১ সালের নীলবাড়ির লড়াইয়ে রাজ্যে ৭৭টি আসনে জিতেছিল বিজেপি। তার পর মুকুল রায় (কৃষ্ণনগর উত্তর), তন্ময় ঘোষ (বিষ্ণুপুর), বিশ্বজিৎ দাস (বাগদা), সৌমেন রায় (কালিয়াগঞ্জ), কৃষ্ণ কল্যাণী (রায়গঞ্জ), সুমন কাঞ্জিলাল (আলিপুরদুয়ার), হরকালী প্রতিহার (কোতুলপুর), মুকুটমণি অধিকারীর (রানাঘাট দক্ষিণ) মতো সাত জন বিধায়ক যোগ দিয়েছেন তৃণমূলে।