সরকারি আইনজীবী সুনীল চক্রবর্তী বলেন, ‘‘নাবালিকাকে ধর্ষণ করা হয়েছিল। বিচারপ্রক্রিয়ায় ন’জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। আসামিকে ৩৭৬ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও অনাদায়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।’’
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালের ১১ মে সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছিল। ওই নাবালিকা খড়গ্রামের ক্যানেলপাড় ধরে একা বাড়ি ফিরছিল। সেই সময় ওই যুবক তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। পরে নাবালিকার পরিবার খড়গ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। তার ভিত্তিতে পুলিশ ধর্ষণের মামলা রুজু করে তদন্তে নামে। গ্রেফতার হন গামা। সেই মামলায় মঙ্গলবার তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছিল আদালত। বুধবার রায় ঘোষণা হল।
নির্যাতিতার পরিবার জানিয়েছে, দোষী আর্থিক ও সামাজিক ভাবে যথেষ্ট প্রভাবশালী। পুলিশের তদন্ত ছিল একমাত্র ভরসা। দোষীর শাস্তি হওয়ায় আমরা অত্যন্ত খুশি।