এই সময়ের মধ্যে বাতিল থাকছে হাওড়া এবং ব্যান্ডেলের মধ্যে চলাচল করা ১৫টি লোকাল ট্রেন। বাতিল থাকছে আপ এবং ডাউন মিলিয়ে ৫ জোড়া শেওড়াফুলি লোকাল, এক জোড়া বেলুড় মঠ লোকাল, এক জোড়া শ্রীরামপুর লোকাল। এতগুলি ট্রেন বাতিল হওয়ায় নিত্যযাত্রীরা অসুবিধার মুখে পড়বেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
উড়ালপুল তৈরির কাজের জন্য আগামী ২৩ ডিসেম্বর (সোমবার) থেকে ২৮ ডিসেম্বর (সোমবার) পর্যন্ত ০৩০৫১ আপ হাওড়া-বর্ধমান মেমু স্পেশ্যালকে হাওড়া-বর্ধমান কর্ড লাইন দিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ট্রেনটি রাত ১টা ৫০ মিনিটের পরিবর্তে ভোর সাড়ে ৩টেয় ছাড়বে।
এ ছাড়াও বেশ কিছু ট্রেন নির্ধারিত সময়ের বেশ কিছুটা পরে গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দেবে। ২৩ ডিসেম্বর থেকে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেহরাদূন-হাওড়া কুম্ভ এক্সপ্রেস ৫০ মিনিট পরে, দেহরাদূন-হাওড়া উপাসনা এক্সপ্রেস ৫০ মিনিট পরে, মুজফ্ফরপুর-হাওড়া জনসাধারণ এক্সপ্রেস এক ঘণ্টা পরে, দ্বারভাঙা-হাওড়া সাপ্তাহিক এক্সপ্রেস এক ঘণ্টা পরে, মোকামা-হাওড়া এক্সপ্রেস ২৫ মিনিট পরে, আজিমগঞ্জ-হাওড়া প্যাসেঞ্জার ১০ মিনিট পরে গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দেবে। ওই ছ’দিন ১০ মিনিট পরে ছাড়বে রক্সৌল-হাওড়া মিথিলা এক্সপ্রেস এবং ৩০ মিনিট পরে ছাড়বে গয়া-হাওড়া এক্সপ্রেস।
২৯ ডিসেম্বর থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতি দিন না-হলেও কিছু দিন অন্তর ট্রেনগুলি দেরিতে ছাড়বে। রেলের তরফে জানানো হয়েছে, হাওড়া স্টেশনের অদূরে দুই লেনে বেনারস রোড উড়ালপুল তৈরির জন্যই ট্রেন পরিষেবা নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।