জানা গিয়েছে, সোমবার আসনসোলের হিরাপুরের প্রীতম ঠাকুর তাঁর স্ত্রী প্রীতি কউরের সঙ্গে দিঘায় এসেছিলেন। নিউ দিঘায় হোটেল নেন তাঁরা। সূত্রের খবর, মঙ্গলবারই ফিরে যাওয়ার কথা ছিল তাঁদের। কিন্তু থেকে যান। রাতেও স্বাভাবিক ছিলেন তাঁরা। আচরণে কোনও অস্বাভাবিক কিছু দেখেননি হোটেল কর্মীরা।
এর পরই বুধবার সকালে এক হোটেল কর্মী রুমে যান সাফাইয়ের জন্য। দরজা খোলাই ছিল। প্রীতির ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান তিনি। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার সময় প্রীতম বাইরে ছিলেন।
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কোনওরকম ঝামেলা হওয়ায় এই ঘটনা কি না তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। প্রীতমকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দিঘা থানার পুলিশ। পুলিশ সুপার সৌম্যদীপ ভট্টাচার্য জানান, প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে ঘটনাটি আত্মহত্যার। একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করা হয়েছে।