প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, ওষুধগুলি সাধারণত ক্যানসার, মধুমেহর মতো রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হত। ওষুধগুলির বাক্সে লেখা ছিল, সেগুলি আয়ারল্যান্ড, তুরস্ক, আমেরিকা এবং বাংলাদেশে তৈরি হয়েছে। কিন্তু এই দাবির সপক্ষে ওষুধ সরবরাহকারী সংস্থাটি কোনও নথি দেখাতে পারেনি বলে অভিযোগ। তা ছাড়া ভেজাল ওষুধ উদ্ধার করতে গিয়ে বেশ কয়েকটি ফাঁকা ওষুধের প্যাকেটও খুঁজে পান তদন্তকারীরা।
তল্লাশির পর ভেজাল ওষুধগুলি বাজেয়াপ্ত করা হয়। কিছু ওষুধ পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। এই ঘটনায় ওই সংস্থার মালকিনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযুক্তকে আদালতে হাজির করানো হলে বিচারক তাঁকে ১৪ দিনের জন্য জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।