জঙ্গি অনুপ্রবেশ নিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বাংলা সাহায্য না করলে ওইসব জঙ্গিরা ধরা পড়ত না। বাংলায় অশান্তি করতে বিএসএফ ওদের ঢুকিয়েছিল। জঙ্গিদের ধরা পড়ার বিষয়ে ডিজি যা বলার তা বলে দিয়েছেন। জঙ্গি বিরোধী অভিযানে রাজ্য পুলিস যথেষ্টই সক্রিয়।
বিরোধীদের নিশানা করে ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ বলেন, বিরোধীরা বলছে হাব হয়ে উঠছে। কীসের হাব? বাংলায় জঙ্গি পাওয়া যাচ্ছে বলে যারা ওইসব ভাষণ দেয় তাদের কেন্দ্র সরকার কী করছে! বিএসএফ কী করছে? ত্রিপুরায় এতজন ধরা পড়েছে, ত্রিপুরায় সরকার কি তৃণমূলের? অসমে এতজন ধরা পড়েছে। অসমের মুখ্যমন্ত্রী কি তৃণমূল করেন? বাংলার পুলিস যদি সহযোগিতা না করতে তাহলে এতজন ধরা পড়ত না। এই জঙ্গিদের ঢুকিয়েছিল বিএসএফ। বাংলাকে অশান্ত করার জন্য।
অভিষেকের অভিযোগ নিয়ে রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, নতুন কিছু নয়। ঝাড় যেমন হবে বাঁশও তেমনই হবে। ভোটের আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর দুধের গাইদের খোপানোর চেষ্টা করেছিলেন বিএসএফের বিরুদ্ধে। সেরকম পিসির কথা অনুসরণ করছেন অভিষেক। জঙ্গিদের ঢুকিয়ে বিজেপির লাভ নেই। তারা যাদের ভোটব্যাঙ্ক তাদের লাভ আছে। জঙ্গিরা যে গোষ্ঠীর তার কাকে ভোট দেয়। জঙ্গি ঢোকার বাতাবরণ কারা তৈরি করে রেখেছে তা বাংলার মানুষ জানে। অভিষেকদের ঝাড় যদি বিনাশ না হয় তাহলে আগামী দিন এটা বাংলাদেশ হয়ে যাবে।