নিত্যযাত্রীদের দাবি, এই লাইনে একাধিক ট্রেনের সময় বদল করা হয়েছে। সাঁইথিয়া অন্ডাল প্যাসেঞ্জার ট্রেন প্রায় আধঘণ্টা এগিয়ে আনা হয়েছে। ময়ূরাক্ষী ফাস্ট প্যাসেঞ্জার ২ মিনিট এগিয়ে আনা হয়েছে। সিউড়ি শিয়ালদহ মেমু এক্সপ্রেস ৫ মিনিট এগিয়ে আনা হয়েছে।
স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, আমরা সরকারি চাকরিজীবীরা কর্মক্ষেত্র থেকে বাড়ি ফেরার জন্য এই ট্রেনের উপরেই নির্ভরশীল। কারণ আমরা সিউড়িতে বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত রয়েছি। কর্মক্ষেত্রের সমস্ত কাজ সেরে আমাদের বের হতে প্রায় ৪.৩০ বেজে যায়। বিকেল পাঁচটায় এই ট্রেন থাকায় আমাদের বাড়ি ফিরতে সুবিধা হতো। কিন্তু এখন সেই ট্রেনের সময় করে দেওয়া হয়েছে বিকেল ৪.৩০। স্বাভাবিকভাবেই কর্মক্ষেত্র থেকে বেরিয়ে আমরা কোনওভাবেই এই ট্রেন ধরতে পারব না।
বিক্ষোভের জেরে বৃহস্পতিবার বেশ কিছুক্ষণের জন্য রেল পরিষেবা ব্যাহত হয়। রেল পুলিশ এসে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেয়। রেলের এক আধিকারিক জানান, যাত্রী স্বার্থেই বেশ কিছু ট্রেনের সময়সূচি বদল করা হয়েছে। যাত্রীদের অভিযোগ থাকলে ডেপুটেশন জমা দিতে পারেন। যাত্রীদের দাবি ভেবে দেখা হবে।