এই তেল বেরনো শুরু হয় ২০২৩ সালের মে মাসের পর থেকে। বাড়ির মালিক রতন সরকারের স্ত্রী শম্পা সরকার বলেন, ‘১৯৭৪ সালে বাড়িটি তৈরি হয়েছিল। সেই সময়ে এই ধরনের ঘটনা ঘটেনি। ২০২৩ সালে মে মাসে বাড়িটি সংস্কার করা হয়েছিল। এরপর থেকেই দেওয়াল বেয়ে উঠতে থাকে তেল। প্রথমে তা কম থাকলেও পরে তা বাড়ে। আমরা ব্যক্তিগতভাবে তেলের উৎস জানার চেষ্টা করি। কিন্তু তা পারিনি। বিষয়টি পুরসভা এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের জানিয়েছি। এর কারণ কী? তা জানতে চাই।’ নরেন্দ্রপুর থানায় লিখিতভাবে সমস্ত বিষয়টি জানিয়েছে সরকার পরিবার।
মঙ্গলবার বাড়িটি পরিদর্শন করবেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওলজিক্যাল বিভাগের সদস্যরা। তেলের নমুনা সংগ্রহ করেছে পুরসভাও। প্রাথমিকভাবে পুরসভার বিশেষজ্ঞদের দাবি, এই তেলটি দাহ্য নয়।
রাজপুর সোনারপুর পুরসভার পুরপারিষদ নজরুল আলি মণ্ডল বলেন, ‘এই ঘটনা অত্যন্ত সংবেদনশীল। পুলিশ ওই বাড়িতে গিয়েছিল সমস্ত দিক খতিয়ে দেখার জন্য। পুরসভাও এই তেলের উৎস জানার চেষ্টা করছে। বিশেষজ্ঞরা গিয়ে ইতিমধ্যেই নমুনা সংগ্রহ করেছেন।’