সূত্রের খবর, ধর্মতলা-সাঁতরাগাছি রুটে বাস চলাকালীন আচমকাই চিত্কার করে ওঠেন এক মহিলা। তারপরই ফোন করেন ১০০ নম্বরে। আর খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিস। লোকেশন ট্র্যাক করে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর টোল প্লাজায় বাস দাঁড় করিয়ে অভিযুক্তদের আটক করে। প্রসঙ্গত, রাজ্যে আরজিকরের মতো ঘটনা সাম্প্রতিক অতীতে ঘটে যাওয়ার পরও হুঁশ ফেরেনি সাধারণের।
যদিও এর আগে কলকাতা শহরে চলন্ত বাসে মহিলা শ্লীলতাহানির ঘটনার নজির রয়েছে। রুবি মোড়ের কাছে চলন্ত বাসে এক তরুণীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে শোরগোল পড়ে যায় দিনের ব্যস্ত সময়ে। অভিযুক্তকে হাতেনাতে পাকড়াও করে গণধোলাই দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ। এর পর কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিসের সহায়তায় কসবা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তরুণী।
আক্রান্ত মহিলার ভাই তখন জানিয়েছিল, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ রুবি মোড় থেকে ফুলবাগানে যাওয়ার জন্য বাসে ওঠেন তাঁর দিদি। বাসে এক ব্যক্তি তাঁকে অশালীনভাবে স্পর্শ করতে শুরু করে। মহিলা চিৎকার করে প্রতিবাদ করলে অভিযুক্ত বাস থেকে নেমে পালানোর চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। তখন বাসের অন্যান্য যাত্রীরা তাকে ধরে ফেলেন। এর পর শুরু হয় গণধোলাই।