রেলের পক্ষ থেকে এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতন করার চেষ্টাও হয়। কিন্তু রেললাইন দিয়ে পারাপার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বৃহস্পতিবার ওই পথ পরিদর্শনের সময়ে রেলের পরিদর্শন- যান আটকে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় লোকজনের একাংশ। ঘটনার সময়ে ওই পরিদর্শন- যানে ছিলেন পূর্ব রেলের অতিরিক্ত জেনারেল ম্যানেজার সুমিত সরকার-সহ অন্য আধিকারিকেরা। ওই রেলকর্তাদের সামনেই স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেন, দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা লাইন পারাপারের ব্যবস্থা ব্যাহত হওয়ায় তাঁদের দীর্ঘ পথ ঘুরে গন্তব্যে যেতে হচ্ছে।
রেলকর্তাদের অভিযোগ, বর্তমানে শান্তিপুর-কৃষ্ণনগর শাখায় ট্রেনের সংখ্যা বেড়েছে। ফলে, সময়ানুবর্তিতা ফেরানোর যথেষ্ট চাপ রয়েছে। সেই সঙ্গে যাত্রী সুরক্ষা নিশ্চিত করা ছাড়াও যথেচ্ছ লাইন পারাপারের কারণে দুর্ঘটনা এড়াতে রেললাইনের দু’পাশ ঘিরে দেওয়াও জরুরি ছিল বলে জানাচ্ছেন রেলের আধিকারিকেরা। তাঁদের মতে, ট্রেন চলাচল নির্বিঘ্নে না হলে দুর্ঘটনা ঠেকানো বা সময়ানুবর্তিতা রক্ষা করা কোনও ভাবেই সম্ভব হবে না। এই নিয়ে প্রচারে আরও জোর দেওয়া হবে।