জানা গেছে, আচমকা এনসিবি-র একটি দল হানা দেয় কানাইপুর বারুজীবীতে। সেখানে সুজিত দাসের বাড়িতে একটি চারচাকা গাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ১০০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে। সুজিত ছাড়াও তাঁর ছেলে শুভঙ্কর দাসকে গ্রেপ্তার করে। আরও পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে ওই বাড়ি থেকেই। তাঁদের মধ্যে দু'জন ওড়িশার একজন, ঝাড়খণ্ডের দু'জন এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের একজন বাসিন্দা।
ওড়িশা থেকে একটি হুন্ডাই গাড়িতে গাঁজা পাচার হচ্ছে খবর ছিলোষ এনসিবি-র কাছে। এরপরই কানাইপুরে রাতের অন্ধকারে হানা দেন তদন্তকারীরা। উত্তরপাড়া থানার কানাইপুর ফাঁড়ির পুলিশের সাহায্য নিয়ে সাতজনকে গ্রেপ্তার করে। ডানকুনিতে সুজিত দাসের একটি হোটেল রয়েছে সেখানেও হানা দেয় এনসিবি।
ধৃতদের নিয়ে যাওয়া হয় নিউটাউনে এনসিবি-র দপ্তরে।আগামিকাল তাঁদের আদালতে পেশ করার সম্ভাবনা রয়েছে। আন্তঃরাজ্য গাঁজা পাচার চক্র রয়েছে এর পিছনে, মনে করছেন তদন্তকারীরা। কয়েক মাস আগে ডানকুনির একটি গোডাউন থেকে ৮০০ কেজি গাঁজা উদ্ধার হয়েছিল।