এদিন রায়গঞ্জ জেলা আদালতের সরকারি আইনজীবী অজয় কুমার দাস বলেন, ওই নাবালিকাকে যখন নাজমুল ধর্ষণ করছিল সেই সময় আলম পাহারা দিচ্ছিল। আলম ধর্ষককে সাহায্য করেছিল। কালিয়াগঞ্জ থানায় নাজমুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ হয়। পুলিস তদন্তে নেমে দু’জনকে গ্রেপ্তার করে। এদিন রায়গঞ্জ জেলা আদালতের বিচারক মধুমিতা রায় অভিযুক্তদের ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা ঘোষণার পাশাপাশি অনাদায়ে ৩ মাসের সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন। অন্যদিকে এদিনের রায়দান নিয়ে দোষীদের আইনজীবী পলাশ পাল বলেন, বেশকিছু জায়গায় বিতর্ক রয়েছে।আমরা এনিয়ে উচ্চ আদালতে যাব।