ড্রাগ কন্ট্রোলের রিপোর্টে দুই ব্যাচের আরএল স্যালাইনের নমুনাই ‘পাশ’
বর্তমান | ২২ জানুয়ারি ২০২৫
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: প্রসূতি মৃত্যু কাণ্ডে রিঙ্গার ল্যাকটেট (আরএল) স্যালাইনকে ‘ভিলেন’ বানিয়েছেন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক ও জুনিয়র ডাক্তারদের একটি বড় অংশ। তাঁদের মতে, মামনি রুইদাসের মৃত্যু ও আরও তিনজন প্রসূতির গুরুতর শারীরিক অসুস্থতার কারণ হাসপাতালে সরবরাহ হওয়া নির্দিষ্ট ব্যাচের আরএল। যে দু’টি ব্যাচের আরএল তাঁদের চোখে ‘ভিলেন’, সেগুলি হল ২৩৯৬ ও ২২৮৮। যদিও তাঁদের সেই আশঙ্কাকে নস্যাৎ করে দিল কনভেন্ট লেনের স্টেট ড্রাগ কন্ট্রোল ও রিসার্চ ল্যাবের রিপোর্ট। ১৩ জানুয়ারি সেই রিপোর্ট হাতে এসেছে স্বাস্থ্যভবনের। উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া থেকে সংগৃহীত ২৩৯৬ ও ২২৮৮ ব্যাচের স্যালাইনের নমুনার দু’টি পৃথক রিপোর্ট এসেছে। তাতে স্পষ্ট ভাষায় জানানো হয়েছে, দু’টি ব্যাচের রিঙ্গার ল্যাকটেট গুণগত মানে উত্তীর্ণ হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ব্যাকটেরিয়াল এন্ডোটক্সিন টেস্ট ও স্টেরিলিটি টেস্ট— দু’টি পরীক্ষাতেই পাশ করেছে এই দুই ব্যাচের স্যালাইনের নুমনা। যদিও প্রসূতি মৃত্যুর পর মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ থেকে সংগৃহীত এই দুই ব্যাচের আরএলের নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট আসা এখনও বাকি।