দমকলের তিনটি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু করে। দমকলকে আগুন নেভানোর কাজে সাহায্য করার সময় কারখানার এক শ্রমিক অসুস্থ হয়ে পড়েন। প্রদীপ দাস নামে এক যুবক জানান, তাঁর বাবা এই কারখানায় কাজ করেন। আগুন লেগেছে খবর পেয়ে তিনি আসেন কারখানায়। তবে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শ্রমিকদের কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে কারখানাটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঘটনাস্থলে যায় রিষড়া থানার পুলিশ।
দমকল ও পুলিশের প্রাথমিক অনুমান ইলেকট্রিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে।