‘এইখানেই রয়েছে হজরতের মুণ্ড।’ বামনগাছি স্টেশন সংলগ্ন রেল কোয়ার্টারের রাস্তার পাশের কচুবন দেখিয়ে পুলিশকে জানান দত্তপুকুর কাটা মুন্ডু কেসে মূল অভিযুক্ত মহম্মদ জলিল গাজি। তার চিহ্নিত জায়গা থেকেই উদ্ধার হল মৃত হজরত লস্করের মুন্ড। মৃতদেহ উদ্ধারের ১৫ দিন পর ময়লা আবর্জনার স্তূপ থেকে মিলল কাটা মুণ্ড। দত্তপুকুরের খুনে মঙ্গলবার পুলিশের সঙ্গে পুনর্নির্মাণে বেরিয়ে অভিযুক্ত জলিল জানায়, ওই জায়গাতেই ফেলা হয়েছিল হজরতের কাটা মুণ্ড। পুলিশকে দেওয়া আগের বয়ান বদলে জলিল এখন দাবি করেছে, তার স্ত্রীকে যৌন নির্যাতনের চেষ্টা করার জন্যই হজরতকে সে খুন করে।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি, সোমবার দত্তপুকুর থানার বাজিতপুরে কৃষি জমির পাশের মাঠে একটি গলা কাটা দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য ছড়ায়। গেঞ্জি দিয়ে বাঁধা ছিল হাত-পা, শরীরের একাংশ পোড়া, নিম্নাঙ্গ ছিল ক্ষতবিক্ষত। স্থানীয় খালে ডুবুরি নামিয়ে তল্লাশি চালালেও উদ্ধার হয়নি মুণ্ড। পরে দেহের হাতে থাকা উল্কির সূত্র ধরে মেলে মৃতের পরিচয়। গত বুধবার জম্মুর সাম্বা থেকে মূল অভিযুক্ত মহম্মদ জলিল গাজিকে গ্রেপ্তারের পরই খুলল রহস্যের জট।
বিস্তারিত আসছে...