প্রদ্যুত দাস: বড় খুশির খবর। মা পেল তিন্নি। এ বছর তিন মাস আগে যে মেয়েকে জন্ম দিয়েই হাসপাতালের বেডে ফেলে রেখে নিরুদ্দেশ হয়ে গিয়েছিলো মা। সেই তিন্নি এবার মা পেল। সুদূর স্পেন থেকে তিন্নি কে নিতে উড়ে এসে ছিলেন অর্থনীতির অধ্যাপিকা ৪৩ বছরের ইওলান্ডা পেনা বকেট।
সিঙ্গল ইওলান্ডা মা হতে চেয়েছিলেন। বিশ্বজুড়ে খুঁজে ফিরেছেন এমন একটি মেয়েকে যে তার মাতৃত্বের স্বাদ পুরন করবে। আফা (অথরাইজড ফরেন অ্যাডাপটেশন এজেন্সি)-র মাধ্যমে কারা (সেন্টাল অ্যাডপশন রিসোর্স অথরিটি)-র সঙ্গে যোগাযোগ করেন ইওলান্ডা। কারার মাধ্যমে জলপাইগুড়ি গভমেন্ট স্পন্সর স্পেশালাইজস্ট অ্যাডপশন এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করে খুঁজে পান তিন্নিকে। স্পেন থেকে মেয়েকে নিতে আসা ইওলান্ডার হাতে তিন্নি কে তুলে দিলেন জলপাইগুড়ির জেলাশাসক শামা পারভিন।
উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনের আধিকারিকরা। স্পেন থেকে ভাই আভিয়ার কে সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন। মেয়ে কে কোলে নিয়ে আপ্লুত সিঙ্গল মাদার ইওলান্ডা। মন খারাপ হলেও তেরো মাসের তিন্নি মা পেল, এই ভেবেই খুশি প্রশাসনের আধিকারিকরা। উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনের আধিকারিকরা।স্পেন থেকে ভাই আভিয়ার কে সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন। মেয়ে কে কোলে নিয়ে আপ্লুত সিঙ্গল মাদার ইওলান্ডা। মন খারাপ হলেও তেরো মাসের তিন্নি মা পেল, এই ভেবেই খুশি প্রশাসনের আধিকারিকরা। জলপাইগুড়ির জেলাশাসক শামা পারভিন তিনি জানান, 'এখনও পর্যন্ত প্রায় ৩০ জন বাচ্চাকে আমরা অ্যাডপ্ট করাতে সাহায্য করেছি।' মূলত শিলিগুড়ি CWC (Child Welfare Committee) প্রথম উদ্ধার করে বাচ্চাটিকে। তারপর জলপাইগুড়ি প্রশাসনের হাতে তাঁরা তুলে দেন।