• কোরাম হয়েছে কিনা দেখতে হেড-কাউন্ট! ক্ষোভ বিমানের
    এই সময় | ২১ মার্চ ২০২৫
  • এই সময়: বিধানসভায় মন্ত্রী–বিধায়কদের উপস্থিতির হার নিয়ে অনেক বার অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। অধিবেশন শুরু করার আগে সভায় কোরাম হয়েছে কিনা তা দেখতে তাঁকে হেড–কাউন্ট করতে হয় বলেও এ বার খোলাখুলি জানালেন বিমান। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার মোট সদস্য সংখ্যা ২৯৪। অনেক সময়ে কোনও বিধায়কের প্রয়াণে এই সংখ্যায় সাময়িক অদলবদল হয়। বিধানসভার অধিবেশন চালাতে অন্তত ৩০ জন বিধায়ক এবং ৭ জন মন্ত্রীকে থাকতে হয়। কিন্তু সকাল ১১ টায় যখন অধিবেশন শুরু হয় তখন এই সংখ্যা অনেক সময়ে থাকে না বলে বৃহস্পতিবার ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিমান।

    বিধানসভার বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় পর্ব এ দিন শেষ হয়েছে। অধিবেশনের শেষলগ্নে প্রথামাফিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন প্রস্তাবের উপরে বলতে গিয়ে বিমান বিধানসভায় মন্ত্রী–বিধায়কদের উপস্থিতির হার নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। বিমানের কথায়, ‘অধিবেশন শুরু হওয়ার সময়ে মন্ত্রী, বিধায়কদের উপস্থিতির হার কম থাকে। অনেক সময়ে আমাকে হেড–কাউন্ট করতে হয় সভায় কোরাম হয়েছে কিনা দেখতে। যথেষ্ট সংখ্যায় সদস্য না–থাকায় এক–দু’মিনিট অপেক্ষা করে অধিবেশন শুরু করতে হয়। এটা খুবই দৃষ্টিকটু।’

    তৃণমূলের ১৪ বছরের জমানায় বিমান অনেক বার বিধানসভায় মন্ত্রী–বিধায়কদের উপস্থিতির হার নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এই বাজেট অধিবেশনেরই দ্বিতীয় পর্বে সভায় যথেষ্ট সংখ্যায় বিধায়ক না–থাকায় মুখ্য সচেতক নির্মল ঘোষকে বিধায়কদের হাজির করা‍নোর জন্যে নির্দেশ দিয়েছিলেন। একদিন সভায় নির্দিষ্ট সংখ্যায় মন্ত্রীরা না–থাকাতেও নির্মলকে মন্ত্রীদের ডেকে আনার পরামর্শ দিয়েছিলেন অধ্যক্ষ। এ বারের অধিবেশনের অধিকাংশ দিন বিজেপি গরহাজির ছিল। দুই ফুলের বহু বিধায়ক সভায় গরহাজির থাকায় অনেক সময়ে বিধানসভার গমগমে পরিবেশও উধাও হয়ে গিয়েছিল। বিমান বার বার এই বিষয়ে সরব হলেও পরিষদীয়মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় িকংবা মুখ্য সচেতক নির্মল ঘোষ অনেক চেষ্টা করেও তৃণমূলের মন্ত্রী–বিধায়কদের রুটিন মেনে হাজিরা নিশ্চিত করতে পারেননি। নির্মলের বক্তব্য, ‘অধ্যক্ষ যখন বলেছেন তাঁর কথার বিরোধিতা করতে পারি না। যেখানে ফাঁক রয়েছে তা পূরণ করতে আমরা চেষ্টা করব।’

    তৃণমূলের ১৪ বছরের জমানায় বিমান অনেক বার বিধানসভায় মন্ত্রী–বিধায়কদের উপস্থিতির হার নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এই বাজেট অধিবেশনেরই দ্বিতীয় পর্বে সভায় যথেষ্ট সংখ্যায় বিধায়ক না–থাকায় মুখ্য সচেতক নির্মল ঘোষকে বিধায়কদের হাজির করা‍নোর জন্যে নির্দেশ দিয়েছিলেন। একদিন সভায় নির্দিষ্ট সংখ্যায় মন্ত্রীরা না–থাকাতেও নির্মলকে মন্ত্রীদের ডেকে আনার পরামর্শ দিয়েছিলেন অধ্যক্ষ। এ বারের অধিবেশনের অধিকাংশ দিন বিজেপি গরহাজির ছিল। দুই ফুলের বহু বিধায়ক সভায় গরহাজির থাকায় অনেক সময়ে বিধানসভার গমগমে পরিবেশও উধাও হয়ে গিয়েছিল।

    বিমান বার বার এই বিষয়ে সরব হলেও পরিষদীয়মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় িকংবা মুখ্য সচেতক নির্মল ঘোষ অনেক চেষ্টা করেও তৃণমূলের মন্ত্রী–বিধায়কদের রুটিন মেনে হাজিরা নিশ্চিত করতে পারেননি। নির্মলের বক্তব্য, ‘অধ্যক্ষ যখন বলেছেন তাঁর কথার বিরোধিতা করতে পারি না। যেখানে ফাঁক রয়েছে তা পূরণ করতে আমরা চেষ্টা করব।’

  • Link to this news (এই সময়)