দুপুর ৩.৪২: সমস্যা সমাধানে আগামিকাল দুপুরে বিকাশভবনে বৈঠকে এসএসসির চেয়ারম্যান ও ব্রাত্য বসু। থাকবেন চাকরিহারাদের আট প্রতিনিধি।
দুপুর ৩.৪০: সুপ্রিম রায় পুনর্বিবেচনার দাবিতে চাকরিহারাদের পরবর্তী কর্মসূচি দিল্লিতে। ১৬ এপ্রিল যন্তর-মন্তরে বিক্ষোভ কর্মসূচি। ইতিমধ্য়েই পুলিশের অনুমতি মিলেছে বলে খবর।
দুপুর ৩.২৫: ‘সরকারের অপদার্থতার জন্য চাকরি গিয়েছে এত মানুষের’, মিছিল থেকে সরব বামপন্থী অভিনেতা বাদশা মৈত্র।
দুপুর ২.৪৩: ‘এরা প্রতিবাদ করলে মারতে জানে’, মিছিল থেকে চাকরিহারাদের বিরুদ্ধে সুর চড়ালেন আরেক আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তার আসফাকুল্লা নাইয়া।
দুপুর ২.১৫: বউবাজারে পৌঁছেছে মিছিল। নিজেদের দাবিতে পথে চাকরিাহারারা। সঙ্গী সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ। স্লোগান উঠল, ‘পুলিশ তুমি মারলে কেন?’
দুপুর ২.০৫: চাকরিহারাদের মিছিলে জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের মুখ দেবাশিস হালদার। তিনি বলেন, “আমরা দেখেছি কাদের উপর হাত পড়েছে। তারপরও অন্য কথা হয়েছে। আমরা সব দেখে নাগরিক হিসেবে এই মিছিলে শামিল হয়েছি। এটা আমাদের নৈতিক কর্তব্য।”
দুপুর ১.৩০: তীব্র গরম উপেক্ষা করে শিয়ালদহ থেকে শুরু মহামিছিল। তবে মৌলালির বদলে বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিট রোড হয়ে আসে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে।
দুপুর ১.২০: অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় দলের চাপে দেখা করেননি ব্রাত্য বসুর সঙ্গে, অভিযোগ এমনটাই। তবে এই তত্ত্ব মানতে নারাজ বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। তিনি বললেন, “উনি ওনার মতো করে চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু এই সরকারের কোনও সমস্যা সমাধানের ইচ্ছেই নেই।”
দুপুর ১.০৩: শিক্ষকদের লাঠিপেটার প্রতিবাদ। বাইপাসে বিক্ষোভে বিজেপির যুব মোর্চার। রাস্তার উপর জ্বালানো হল টায়ার।
বেলা ১২.৩৫: কসবার লাথিকাণ্ডে কলকাতা পুলিশের ডিসি (দক্ষিণ শহরতলি) বিদিশা কলিতা দাশগুপ্তের কাছে রিপোর্ট তলবের পর এবার তদন্তের নির্দেশ দিল লালবাজার।
বেলা ১২.৩০: সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শিয়ালদহে বাড়ছে চাকরিহারাদের ভিড়।
বেলা ১২.১৫: রাজ্য়ের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শিক্ষকরা জমায়েত করছেন শিয়ালদহে। সেখান থেকেই শুরু হবে মিছিল। তবে মিছিলের ডাক দেওয়ার সময়ই চাকরিহারারা জানিয়েছিলেন, এই মিছিল সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক। তাঁরা চান না কোনও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি এতে অংশ নিক।
বেলা ১২.০৭: অনশনমঞ্চ থেকে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বললেন, “আমরা বারবার বলছি যোগ্য-অযোগ্যদের লিস্ট বের করুন। ওনারা কী করবেন বুঝতে পারছি না। আমরা আমাদের মতো চেষ্টা করছি।”
বেলা ১২.০৫: গোটা ঘটনায় ব্রাত্য বসুর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্য়ান চিত্তরঞ্জন মণ্ডল।
বেলা ১২.০১: এসএসসি দপ্তরের কাছে চাকরিহারাদের মঞ্চে প্রাক্তন বিচারপতি তথা বিজেপি সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, রুদ্রনীল ঘোষ, এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্য়ান চিত্তরঞ্জন মণ্ডল-সহ অন্যান্যরা।
সকাল ১০.০১: রাতভর এসএসসি দপ্তরের কাছেই ধরনা দিয়েছেন চাকরিহারারা। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে সেখানেই অনশন শুরু করলেন চাকরিচ্যুতদের একাংশ।