• মন্তেশ্বরে কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী
    বর্তমান | ১২ এপ্রিল ২০২৫
  • সংবাদদাতা, বর্ধমান: মন্তেশ্বর থানার সোনাডাঙায় কীটনাশক খেয়ে এক স্কুলছাত্রী আত্মঘাতী হয়েছে। মৃতার নাম মাইমোনা খাতুন(১৫)। সে কুলুট নেহারুদ্দিন হাইস্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ত। শুক্রবার ভোরে বাড়িতে সে কীটনাশক খায়। তাকে প্রথমে মন্তেশ্বর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ও পরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার আত্মহত্যার কারণ নিয়ে ধন্দে রয়েছেন পরিবারের লোকজন।

    মাধবডিহিতে আত্মঘাতী যুবক: স্ত্রীর মৃত্যুতে মানসিকভাবে ভেঙে মাধবডিহি থানার গোতানে শ্বশুরবাড়িতে কীটনাশক খেয়ে এক যুবক আত্মঘাতী হয়েছেন। মৃতের নাম বাপন রুইদাস(২৮)। তাঁর বাড়ি রায়না থানার বনতীরে। তিনি পেশায় দিনমজুর ছিলেন। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার দিনকয়েক আগে বাপনের স্ত্রী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তারপর থেকেই বাপন মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। মানসিক অবসাদে তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে পরিবারের দাবি।

    দেওয়ানদিঘিতে বৃদ্ধা আত্মঘাতী: দেওয়ানদিঘি থানার সিমডালে কীটনাশক খেয়ে এক বৃদ্ধা আত্মঘাতী হয়েছেন। মৃতার নাম গীতা ধাড়া(৭৮)। বৃহস্পতিবার দুপুরে বাড়িতে তিনি কীটনাশক খান। তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সন্ধ্যায় তিনি মারা যান। তিনি নানা রোগে ভুগছিলেন। রোগযন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে পরিবারের দাবি।

    পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু: হুগলি জেলার গুড়াপে জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনায় এক লরি চালকের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম রাজবংশী রায়(৪১)। তাঁর বাড়ি হুগলির ডানকুনি থানার অরবিন্দনগরে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার ভোরে লরি নিয়ে জাতীয় সড়ক ধরে তিনি বর্ধমানে আসছিলেন। পথে গুড়াপের কাছে সামনে একটি লরি আচমকা দাঁড়িয়ে যায়। লরিটি দাঁড়িয়ে গেলে সেটির পিছনে রাজবংশী তাঁর লরিটি নিয়ে ধাক্কা মারেন। তাতে তিনি গুরুতর জখম হন। পুলিস তাঁকে উদ্ধার করে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে। চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
  • Link to this news (বর্তমান)