ব্রিগেডে মীনাক্ষীর বক্তব্য না রাখা প্রসঙ্গে প্রবীণ বাম নেতা রবীন দেব বলেন, ‘সিটু, কৃষক সভা, খেত মজুর সংগঠন ও বস্তি সংগঠন এই ব্রিগেডের ডাক দিয়েছে। মীনাক্ষী এই সংগঠনগুলির অংশ নন। তাঁর বক্তব্য রাখার কথা ছিলও না।’
এ দিন বক্তা তালিকায় মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের না থাকা নিয়ে বামেদের তরুণ প্রজন্মের একাংশের কণ্ঠে হতাশার সুর শোনা গিয়েছে। এ দিকে এ দিনের ব্রিগেড সমাবেশের জন্য কলকাতামুখী মীনাক্ষীর বাবাও। তিনি জানান, কে বক্তব্য রাখবে, তা দলের সিদ্ধান্ত। পার্টির গঠনতন্ত্র যে এ ক্ষেত্রে শেষ কথা, জানান তিনি।
একাধিক জেলা থেকে এ দিন বামেদের কর্মী, সমর্থকরা ব্রিগেডে এসেছেন। তবে শেষমেশ ব্রিগেড ভরবে কি না, এখন তাই দেখার।
বামেদের এই ব্রিগেডে হাইপ্রোফাইল বক্তা একমাত্র মহম্মদ সেলিম। বাকি বক্তরা হলেন সিটুর অনাদি সাহু, কৃষক সভার অমল হালদার, খেতমজুর সংগঠনের নিরাপদ সর্দার ও বন্যা টুডু।
রবিবার বিকেল তিনটেয় সিটু, কৃষক সভা, খেত মজুর সংগঠন ও বস্তি সংগঠন, বামেদের এই চারটি গণসংগঠনের আহ্বানে ব্রিগেডে সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়েছে। অতীতে এই ভাবে শ্রমিক–কৃষক সংগঠনের ব্যানারে বামেরা ব্রিগেড সমাবেশ করেনি। ফলে এ দিনের ব্রিগেড সভার দিকে সব নজর।