প্রাথমিকের ৩২ হাজার নিয়োগ বাতিলের সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশ চ্যালেঞ্জ মামলার শুনানি ৭ মে থেকে শুরু হবে ডিভিশন বেঞ্চে। কার্যত পিছিয়ে গেল প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলার শুনানি। ৭ মে মামলার সব পক্ষকে কাগজপত্র (পেপার বুক) আদালতে জমা দিতে হবে।
সোমবার হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি উঠলে আদালত জানিয়ে দেয়, ৩২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ বাতিল মানেই আইনজীবীরা দীর্ঘসারি বক্তব্য রেখে যাবেন, এতটা সময় দেবে না আদালত। ফলে যাঁদের একই বক্তব্য ও একই ইস্যু নিয়ে মামলা, সেখানে আইনজীবীদের একজনের নেতৃত্বে বক্তব্য জানাতে হবে।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সিঙ্গল বেঞ্চ ৩২ হাজার চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল। ২০২৩ সালের মে মাসের ১২ তারিখ ওই মামলার রায় ঘোষণা করেন হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
সোমবার হাইকোর্টে বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি ঋতব্রতকুমার মিত্রের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হয়। সুপ্রিম কোর্ট কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চকে সব পক্ষের বক্তব্য শোনার নির্দেশ দেয়। যদিও, দু’বছর কেটে গেলেও এই মামলার কোনও অগ্রগতি হয়নি।