মাধ্যমিকে পঞ্চম স্থান অধিকার করেছিল বর্ধমান সিএমএস স্কুলের ছাত্র রূপায়ণ পাল। উচ্চমাধ্যমিকে সে প্রথম। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭। বড় হয়ে ডাক্তার হতে চায় রূপায়ণ। সম্প্রতি NEET পরীক্ষা হয়েছে। সেই পরীক্ষাও ভালো হয়েছে বলে জানিয়েছে রূপায়ণ।
তবে এই সাফল্য এল কী ভাবে? রূপায়ণ জানায়, সময় বেঁধে পড়াশোনা করার কোনও রুটিন ছিল না রূপায়ণের। মূলত, এন্ট্রান্স পরীক্ষাগুলোর উপরেই জোর দিয়েছিল সে। শেষ একমাস টার্গেট করেছিল উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা। রূপায়ণ বলে, ‘আমি সময় মেনে পড়ি না। তবে পরীক্ষার একমাস আগে ১২-১৩ ঘণ্টা সময় দিয়েছি।’
তবে, এ দিন সকালে আরও একটি সুখবর মন ভালো করে দিয়েছে উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম রূপায়ণের। ভারতীয় সেনার ‘অপারেশন সিন্দুর’ সফল হওয়ার জন্য অভিনন্দন জানিয়েছে রূপায়ণ। তাঁর কথায়, ‘ভারতের জন্য এটা বড় জয়। পাকিস্তান এ বার জঙ্গি হামলা করতে ভয় পাবে। ভারতীয় সেনার খুবই বলিষ্ঠ পদক্ষেপ।’
আগামী বছর থেকেই উচ্চ মাধ্যমিকের পরীক্ষার ধরন পরিবর্তন হচ্ছে। জুনিয়রদের জন্য রূপায়ণ বলে, ‘নিষ্ঠার সঙ্গে পড়তে হবে। সিলেবাস পরিবর্তন হচ্ছে, সেমিস্টার পদ্ধতি আসছে। সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।’