জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: দোষ কবুল করেছে শ্বেতা খান (Shweta Khan)। পুলিসের জেরায় দোষ কবুল। শ্বেতা বলেন, ফাঁসানো হচ্ছে। একটু যাচাই করে দেখা হোক ঘটনাটা। ওই মেয়েটির বিয়ে হয়েছে। সন্তান আছে। এরপরই আরিয়ান ও শ্বেতা খানের পুলিসের কাছে দেওয়া বয়ান মিথ্যা, দাবি পানিহাটির নির্যাতিতার মায়ের। তিন বছর আগে বিয়ে হয়েছিল নির্যাতিতার। কিন্তু বিয়ে ভেঙ্গে যায়। নির্যাতিতাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয় আরিয়ান খান।
এক লাখ টাকা নিয়ে পালিয়ে আসে, আরিয়ান খানের পুলিসের কাছে দেওয়া বয়ান মিথ্যা কথা, দাবি নির্যাতিতার মায়ের। নির্যাতিতা মায়ের অভিযোগ পুলিসের কাছ থেকে বাঁচতেই এইসব মিথ্যা কথা বলে বাচতে চাইছে আরিয়ান এবং শ্বেতা খান। নির্যাতিতার তিন বছর আগে বিয়ে হয়েছিল বিহারের একটি ছেলের সঙ্গে কিন্তু সেই বিয়ে ভেঙ্গে যায়। একটা ২ বছরের বাচ্চা আছে নির্যাতিতার।
এদিকে শ্বেতাকে নিয়ে আসা হলো হাওড়া কোর্ট লকআপে। তার আগে তাকে ঘিরে বিক্ষোভ বাঁকরা অঞ্চলের তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের। চড় মারা হয় তাকে। কর্মীদের অভিযোগ রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় ও অরূপ রায়-সহ তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে ছবি তুলে সমাজ মাধ্যমে পোস্ট করে দলকে কালিমা লিপ্ত করেছে শ্বেতা খান। ও তৃণমূলের কেউ নয়। ওর ফাঁসি হওয়া উচিত বলে জানান, তৃণমূল কর্মী শেখ আব্দুল সালাম।
অন্যদিকে শ্বেতা খান জানান, তাকে ফাঁসিয়েছে গুড্ডু খান। ওই মেয়েটিকে কব্জা করে তাকে ফাঁসিয়েছে। গুড্ডু খান অভিযোগ উড়িয়ে বলেন, নিজের মেয়েকে নোংরা পথে নামাতে চেয়েছিল শ্বেতা। আর নির্যাতিতা মেয়েটিকে তিনি চেনেন না বলে দাবি করেন।