নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের ট্যাব কেনার জন্য টাকা দেওয়া হয় ‘তরুণের স্বপ্ন’ প্রকল্পে। কিন্তু এই প্রকল্প রূপায়ণের ক্ষেত্রে কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সক্রিয়তার অভাব আছে। বেশ কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থীকে ২০২৪-২৫ আর্থিক বছরে ট্যাব কেনার টাকা এখনও দেওয়া সম্ভব হয়নি। এই পরিস্থিতিতে কারিগরি শিক্ষা ডাইরেক্টরেট ফের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে চিঠি দিয়ে শিক্ষার্থীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত তথ্য জমা দিতে বলেছে। আগামী ৭ জুলাইয়ের মধ্যে এই তথ্য নোডাল অফিসারদের কাছে পাঠানোর জন্য অনলাইনে নির্দিষ্ট পোর্টালে আপলোড করতে বলা হয়েছে। এর পর আরও দু’টি পর্যায়ে এই আবেদনগুলি পর্যালোচনা করে ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে ডাইরেক্টরেটের কাছে পৌঁছতে হবে।
এটাই তথ্য জমা দেওয়ার শেষ সুযোগ বলে জানিয়ে দিয়েছে ডাইরেক্টরেট। এরপরেও উদ্যোগ না নেওয়া হলে ব্যবস্থা নেওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে চিঠিতে। বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির কর্মী সংগঠনের প্রবীণ নেতা মনোজ চক্রবর্তী জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের প্রকল্পটি রূপায়ণের ক্ষেত্রে এক শ্রেণির শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের অনীহা আছে। শিক্ষকদের একাংশের দাবি, সাধারণ স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্য যে পোর্টাল ছিল সেখানে তথ্য জমা দিতে সমস্যা হয়নি। ওই পোর্টালে বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নথি জমা পড়েছিল তারাও টাকা পেয়ে গিয়েছে। কিন্তু বৃত্তিমূল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের