স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে এলাকার বাসিন্দারা নদীতে স্নান করতে এসে দেখেন ঘাটের ধারে জলের তলায় পড়ে রয়েছে সদ্যোজাতর দেহ। সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা খবর দেন পলাশিপাড়ার থানায়। পুলিশ এসে শিশুটির দেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
কে বা কারা এই কাণ্ড ঘটিয়েছে তা নিয়ে ধোঁয়াশা। তবে প্রাথমিক অনুমান, রাতের অন্ধকারে শিশুটিকে ফেলে যাওয়া হয়েছে। সারারাত ওই অবস্থাতে পড়ে ছিল সদ্যোজাত। তার জেরেই মৃত্যু বলে প্রাথমিক অনুমান। তবে শিশুটি জলে ফেলার আগেই মৃত্যু হয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট পাওয়ার পরই মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
স্থানীয় বাসিন্দা নূর ইসলাম মণ্ডল বলেন, “সকাল ৭টা নাগাদ এখানে এসে বিষয়টি জানতে পারি। পুলিশ সদ্যোজাতের দেহ উদ্ধার করে নিয়ে গিয়েছে। খুবই দুঃখজনক ঘটনা।” আরেক বাসিন্দা নূপুর রায় বলেন, “নিন্দাজনক ঘটনা। বড় অপরাধ। বলার ভাষা নেই। এই রকম ঘটনা আবার ঘটুক আমরা চাই না। প্রশাসন বিষয়টিকে খতিয়ে দেখুক।” ঘটনার তদন্তে পুলিশ।