দুর্গাপুরের সভা থেকে বিধানচন্দ্র রায়, বিষ্ণু দে, শ্যামাপ্রসাদকে মনে করালেন মোদি
প্রতিদিন | ১৯ জুলাই ২০২৫
নজরে বাংলার বিধানসভা নির্বাচন। ৭ সপ্তাহ পরে ফের বাংলা সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অন্ডাল বিমানবন্দর থেকে সড়কপথে পৌঁছবেন দুর্গাপুরের সভাস্থলে। সেখান থেকেই ছাব্বিশের নির্বাচনের সুর বেঁধে দেবেন মোদি। কী বার্তা দেবেন তিনি? কোন ‘অস্ত্রে’ শাসকদলকে আক্রমণ শানাবেন? প্রতিমুহূর্তের তথ্য সংবাদ প্রতিদিন ডট ইন -এর লাইভে।
বিকেল ৫. ৩৫: সভা শেষে দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বললেন মোদি। প্রধানমন্ত্রীকে প্রণাম মিঠুনের।
বিকেল ৫. ২৪: যারা ভারতের নাগরিক নয়। যারা বেআইনিভাবে ভারতে এসেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে সংবিধান মেনেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে, বললেন মোদি। তাঁর সাফ কথা, “অনুপ্রবেশকারীদের জায়গা নেই।”
বিকেল ৫. ২০: বাংলার হাসপাতাল ডাক্তার তরুণীর উপর অত্যাচার হয়েছে। অভয়া কাণ্ড মনে করালেন মোদি। বললেন, “কীভাবে তৃণমূল অপরাধীদের বাঁচানোর চেষ্টা করছে?” কসবা কাণ্ডও উঠে এলো মোদির বক্তব্যে। বললেন, “এক কলেজে এক তরুণীর উপর ভয়ংকর অত্যাচার হয়েছে। অভিযুক্তের তৃণমূলের যোগ মিলেছে। এগুলোই তৃণমূলের নির্মমতার সাক্ষী।” বাংলাকে এই নির্মমতা মুক্ত করার ডাক দিলেন মোদি।
বিকেল ৫. ১৭: ‘তৃণমূল বাংলার মানুষের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রশ্নের মুখে ফেলেছে। তৃণমূলের দুর্নীতির কারণেই এত মানুষ বেকার, শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে’, চাকরি বাতিল নিয়ে ফুঁসে উঠলেন মমতা।
বিকেল ৫. ১২: মুর্শিদাবাদ নিয়ে সরব মোদি। প্রশ্ন তুললেন পুলিশের ভূমিকা নিয়ে। বললেন, “তৃণমূল হুমকির রাজনীতি করে। তৃণমূলের আমলে সংস্থাগুলো বাংলা ছেড়েছে। সেই কারণেই এখন বেকার সমস্যা।” টিএমসিকে সরালেই বাংলাকে বাঁচানো হলে
বিকেল ৫. ০৬: বিজেপি ক্ষমতায় এলে শিল্পে সেরা হবে বাংলা, দুর্গাপুর থেকে আশ্বাস মোদির।
বিকেল ৫.০৩: ‘বাংলা পরিবর্তন চায়, বাংলা উন্নয়ন চায়’, সুর চড়ালেন মোদি। জানালেন, দুর্গাপুর স্টিল প্ল্য়ানের আধুনিকীকরণ-সহ একাধিক প্রকল্প যুব সমাজকে কমসংস্থান দেবে।
বিকেল ৫.০১: একসময়ে বাংলা বাণিজ্যে দিশা দেখিয়েছিল। এখন বাংলার যুবকদের ছোটছোট কাজের জন্যও বাইরে যেতে হচ্ছে, রাজ্যকে নিশানা করে বললেন মোদি।
বিকেল ৪.৫৮: তৃণমূলের অপশাসনেই বিজেপির ভরসা। বাংলার এই মাটি সম্ভাবনার মাটি। বাংলার মাটি প্রেরণার মাটি, বললেন মোদি।
বিকেল ৪.৫৭: ‘আমার প্রণাম নেবেন’, বাংলায় বক্তব্য শুরু মোদির। শুরুতেই বললেন, ‘জয় মা কালী, জয় মা দুর্গা’
বিকেল ৪.৫৪: মোদির মঞ্চ থেকে নতুন বাংলার ডাক দিলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য।
বিকেল ৪.৪৫: দলীয় মঞ্চে মোদিকে স্বাগত জানালেন শুভেন্দু অধিকারী-শমীক ভট্টাচার্য। হাতে তুলে দেওয়া হল দুর্গা, কালী, গণেশ মূর্তি। দেওয়া হল বিষ্ণুপুরের ঘোড়াও।
বিকেল ৪.৪০: গ্যাসপাইপ প্রকল্পের বাংলায় ২৫ থেকে ৩০ লক্ষ পরিবার সস্তায় গ্যাস পাবেন, আশ্বাস মোদির।
বিকেল ৪.২৫: দুর্গাপুরের সভা থেকে বাংলার ৭ প্রকল্পের শিলান্যাস করলেন নরেন্দ্র মোদি। তার মধ্যে রয়েছে বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়ায় গ্যাস পাইপ লাইন, দুর্গাপুর-কলকাতা গ্যাস পাইপ লাইন, দুর্গাপুর ইস্পাত ও রঘুনাথপুর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দূষণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, পুরুলিয়া-কলকাতা রেললাইন ডাবলিং (৩৬ কিলোমিটার)।
বিকেল ৪.২৩: সরকারি মঞ্চ থেকে প্রকল্পের শিলন্যাস করলেন প্রধানমন্ত্রী। যার জন্য ব্যয় হবে ৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।
বিকেল ৪.১৫: দিল্লিতে নাড্ডার সঙ্গে বৈঠক দিলীপের। তিনি এবিষয়ে মুখ খোলেননি। তবে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি তাঁর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে করা একাধিক মন্তব্য দলকে বিব্রত করেছিল। সেই কারণেই সংবাদমাধ্যমে মুখ খোলা নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে দিলীপকে।
দুপুর ৩.৪৭: মিঠুন বললেন, “এবারের লড়াই শেষ লড়াই ভেবে মাঠে নামতে হবে। শেষ লড়াইয়ে প্রাণ দিয়ে লড়তে হবে।” জানালেন, ছাব্বিশকে লক্ষ্য করে মাঠে নামবেন তিনিও। বললেন, “আপনাদের সঙ্গে থাকব, মাঠে থেকে লড়াই করব।” চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে বললেন, “গুলি চালাতে হয় চালান। বিজেপি হেরে যাওয়ার পাত্র নয়। দেখিয়ে দেব বিজেপি কী করতে পারে। কিন্তু তার জন্য আপনাদের আমাদের সঙ্গে থাকা প্রয়োজন।”
দুপুর ৩.১০: দুর্গাপুরে মোদির সভাস্থলে আগুন! ধোঁয়ায় আতঙ্কে জনতা। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে শটসার্কিট থেকেই এই ঘটনা। অন্যদিকে টানা বৃষ্টিতে নেহেরু স্টেডিয়ামের পাশে হাঁটু জল।
দুপুর ২.১৪: বৃষ্টি উপেক্ষা করে সভাস্থলে বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের ভিড়। মোদির ছবি আঁকা টি-শার্ট পড়ে হাতে দলের পতাকা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর অপেক্ষায় সকলে।
দুপুর ২.১২: তিন কিলোমিটার রোড শো করবেন মোদি। জমায়েত হচ্ছে ৮ টি পয়েন্টে।