• প্রায় ৩৫ লক্ষ টাকা আর্থিক তছরুপের অভিযোগ, সাসপেন্ড খোদ প্রধান শিক্ষক, বারুইপুরে চাঞ্চল্য...
    আজকাল | ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • আজকাল ওয়েবডেস্ক: আর্থিক তছরুপের অভিযোগে সাসপেন্ড স্কুলের প্রধান শিক্ষক। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরের ঘটনা। বারুইপুর থানার মল্লিকপুর আব্দাস সকুর হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক অঞ্জন দাসকে আর্থিক তছরুপের অভিযোগে সাসপেন্ড করল ওয়েস্ট বেঙ্গল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশনের ডিসিপ্লিনারি কমিটি, দক্ষিণ ২৪ পরগনা। প্রায় বছর চার-পাঁচেক ধরে স্কুলে ঠিকমত অডিট হয় না। এমনকি, ম্যানেজিং কমিটির রেজুলেশন ছাড়াই যথেচ্ছভাবে অডিডেট  ও আনঅডিটেড ফান্ড ব্যবহার করার অভিযোগ আছে স্কুলের প্রধান শিক্ষক অঞ্জন দাসের বিরুদ্ধে।

    এছাড়াও ম্যানেজিং কমিটির কোনও অনুমতি ছাড়াই বিদেশ ভ্রমণের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। গত চার-পাঁচ বছরে আনুমানিক ৩০ থেকে ৩৫ লক্ষ টাকার আর্থিক তছরুপের অভিযোগ তুলেছেন স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শুভাশিস সাহু। এছাড়াও স্কুলের ভিতরে রং করানো থেকে শুরু করে স্কুলের টেবিল বেঞ্চ তৈরি ও নানান ধরনের আর্থিক তছরুপের অভিযোগ রয়েছে প্রধান  শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এই বিষয়ে  প্রধান শিক্ষক অঞ্জন দাসকে বারবার ফোন করলেও তিনি ফোন ধরেননি।

    আর্থিক তছরুপের অভিযোগে সাসপেন্ড স্কুলের প্রধান শিক্ষক। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরের ঘটনা। বারুইপুর থানার মল্লিকপুর আব্দাস সকুর হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক অঞ্জন দাস কে আর্থিক তছরুপের অভিযোগে সাসপেন্ড করল ওয়েস্ট বেঙ্গল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন ডিসিপ্লিনারী কমিটি দক্ষিণ ২৪ পরগনা। প্রায় বছর চার-পাঁচেক ধরে স্কুলে ঠিকমত অডিট হয় না। এমনকি ম্যানেজিং কমিটির রেজুলেশন ছাড়াই যথেচ্ছ ভাবে অডিডেট  ও আন অডিটেড ফান্ড ব্যবহার করার অভিযোগ আছে স্কুলের প্রধান শিক্ষক অঞ্জন দাসের বিরুদ্ধে। এছাড়াও কোন ম্যানেজিং কমিটির অনুমতি ছাড়াই বিদেশ ভ্রমণ এর অভিযোগ রয়েছে।

    গত চার পাঁচ বছরে আনুমানিক ৩০ থেকে ৩৫ লক্ষ টাকার আর্থিক তছরুপের অভিযোগ তুলছেন স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শুভাশিস সাহু। এছাড়াও স্কুলের ভিতরে রং করানো থেকে শুরু করে স্কুলের টেবিল বেঞ্চ তৈরি নানান ধরনের আর্থিক তছরুপের অভিযোগ রয়েছে। স্কুলে প্রধান শিক্ষক অঞ্জন দাস কে বারবার ফোন করেও করলেও তিনি ফোন ধরেননি। স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শুভাশিস সাউ বলেন, '২০২০ সাল থেকে আর্থিক তছরুপ করে আসছেন প্রধান শিক্ষক। স্কুলের পরিচালন কমিটির সিদ্ধান্ত ছাড়াই বিভিন্ন সময় তিনি টাকা নিজের ইচ্ছায় তুলেছেন।'

    তিনি আরও জানান, অন্যান্যরা এই ঘটনার প্রতিবাদ করলেও কোনও কথায় কান দেননি প্রধান শিক্ষক। এমনকি, স্কুলের কোন শিক্ষকের কথাই তিনি শোনেন না। পরিচলন কমিটির সিদ্ধান্ত ছাড়া বারে বারে টাকা তোলার বিষয়টি স্কুলের পক্ষ থেকেই সামনে আনা হয়। শুভাশিস সাহু বলেন, 'প্রধান শিক্ষকের এই বিষয়টি নিয়ে আমরা সরব হয়েছিলাম। দেখা গিয়েছে বিভিন্ন সময় স্কুল বিল্ডিংয়ে রং করা, স্কুলের চেয়ার টেবিল সারানোর নাম করে তিনি টাকা তুলেছেন। তাও আবার স্কুলের পরিচালন সমিতিকে না জানিয়ে।' এমনকি, মাঝে মধ্যেই বিদেশ ভ্রমণও করেছেন তিনি। পরিচলন কমিটিকে না জানিয়ে কিভাবে তিনি বিদেশ ভ্রমণ করলেন তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। জানা গিয়েছে, তিন সদস্যের যে তদন্ত কমিটি গড়া হয়েছিল তারা প্রাথমিকভাবে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষককে সাসপেন্ড করেছে।
  • Link to this news (আজকাল)