• রাজ্যে ফের SSC পরীক্ষা! কেমন নিরাপত্তা সব সেন্টারে? OMR নিয়ে কী কী নিয়ম
    হিন্দুস্তান টাইমস | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ২০১৬ সালের ২৬ নভেম্বর শেষ পরীক্ষা হয়েছিল নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের। তার পর ৪ ডিসেম্বর পরীক্ষা হয় একাদশ-দ্বাদশের শিক্ষক নিয়োগের। এর পর কেটে গিয়েছে ৮ বছর ২৮০ দিন। গঙ্গা দিয়ে বয়ে গিয়েছে অনেক জল। রাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থার উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে বহু ঝড়। আগামিকাল অর্থাৎ রবিবার ৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হতে চলেছে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা। রবিবার দুপুর বারোটা থেকে শুরু পরীক্ষা। দেড় ঘণ্টা ধরে চলবে পরীক্ষা। বিশেষভাবে সক্ষম পরীক্ষার্থীরা অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় পাবেন।


    মোট ৩৫ হাজার ৭২৬ শূন্যপদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল এসএসসির তরফে। এর মধ্যে একাদশ–দ্বাদশে ১২ হাজার ৫১৪টি শূন্যপদ। অন্যদিকে নবম–দশম শ্রেণিতে নিয়োগের জন্য ২৩ হাজার ২১২টি শূন্যপদ। এসএসসি সূত্রের খবর, নবম-দশম শ্রেণিতে নিয়োগের জন্য আবেদনের সংখ্যা ৩ লক্ষ ১৯ হাজার ৬৫০ জন। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে আবেদন করেছেন ২ লক্ষ ৫৪ হাজার জন। ২০১৬ সালের নিয়োগের তুলনায় এবারে আবেদনের সংখ্যা ২ লক্ষ ৩০ হাজার বেশি। প্রসঙ্গত, এর মধ্যে প্রায় ১৩ হাজার ‘যোগ্য’ শিক্ষক-শিক্ষিকাও রয়েছেন।


    রাজ্যজুড়ে এবার ৬৩৬ সেন্টারে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। পরীক্ষার্থীদের সকাল দশটার মধ্যে রিপোর্টিং করতে হবে অর্থাৎ পৌঁছে যেতে হবে সেন্টারে। পরীক্ষার দিন কড়া নিরাপত্তা থাকছে সব সেন্টারে। পাশাপাশি ওএমআর শিটের কার্বন কপি দেওয়া হবে সকল পরীক্ষার্থীকে। এই ওএমআর শিট লিখিত পরীক্ষা হয়ে যাওয়ার পর আরও দুই বছর সংরক্ষণের কথাও বলা হয়েছে। প্যানেল ও ওয়েটিং লিস্টের মেয়াদ নিয়োগের পর আরও এক বছর থাকবে। রাজ্য সরকার আগাম অনুমতি দিলে কমিশন তার মেয়াদ ছয় মাস বাড়িয়ে দিতে পারে।

    ওএমআর শিটে কোনও ছবি আঁকা, মন্তব্য লেখা যাবে না। অন্য কোনও কাজ করলে সেই ওএমআর বাতিল হতে পারে। পরীক্ষাকেন্দ্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক সেগুলি চিহ্নিত করবেন। আলাদা খামে ভরে সেগুলি কমিশনে পাঠানো হবে। প্রতিটি জেলাকে এই বিষয়ে গাইডলাইন পাঠানো হয়েছে।
  • Link to this news (হিন্দুস্তান টাইমস)