জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বাকি আর মাত্র কয়েকটা দিন। পুজো আসছে। শহরে বাতাসে উত্সবের আমেজ। সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙ্গিকের থিম ভাবনায় দর্শকদের মন জয় করতে প্রস্তুতি দক্ষিণে সমাজসেবী সংঘ ও ভবানীপুর অবসর।
সমাজসেবী সংঘ
--
৮০ তম বর্ষে পুজোর থিম অভিনবত্বের ছোঁয়া। কীভাবে শুরু হয়েছিল পুজো? একেবারে টাইমলাইন ধরে বসানো হয়েছে সমাজসেবী সংঘের পুজো মণ্ডপে। থিমের নাম, পথের পাঁচালী ১৯৪৬। সে এক উত্তাল সময়। দ্যা গ্রেট ক্য়ালকাটা কিলিং। রাস্তায় নেমে উভয় সম্প্রদায়ের লোককে রক্ষা করছেন পাড়ার লোকেরা। স্থানীয় লোকেদের সঙ্গে দেখা করেন লীলা রায়, শরত্ বসুর মতো ব্যক্তিত্ব। তাঁদের পরামর্শেই সম্প্রীতি রক্ষায় জন্য শুরু হয় দুর্গাপুজো। ক্লাবের নাম দেওয়া হয় সমাজসেবী সংঘ।
ভবানীপুর অবসর
--
৭৫ তম বর্ষে ভবানীপুর অবসর ক্লাবের থিমেও গোড়ার কথা। যান্ত্রিক জীবনে গতি এসেছে। শিথিল হয়েছে পারিবারিক বন্ধন। যাঁদের ওপর ভিত্তি করে আমাদের জন্ম বা বেড়ে ওঠা তাদের দ্রুত ভুলছে আধুনিক প্রজন্ম। অথচ গোড়াকে অস্বীকার করে বেড়ে ওঠা অসম্ভব! ভবানীপুর অবসরের পুজোয় এবার সেই গোড়ায় কথা তুলে ধরেছেন শিল্পী বিমল সামন্ত। সঙ্গে শিল্পীর সনাতন পালের গভীর এবং নিবিড় বন্ধনের গ্রন্থি প্রতিমা।