সোমা মাইতি: অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ। তীব্র চাঞ্চল্য মুর্শিদাবাদের সালারে। জানা গিয়েছে, সালার কানেল পারে তালিবপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পূর্বগ্রাম দক্ষিণ পাড়ার অষ্টম শ্রেণীর এক স্কুল ছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে।
এই ঘটনায় সালার গ্রাম পঞ্চাতের কুলুরি গ্রামের পাঁচ জনের নামে অভিযোগ দায়ের করা হয়। ইতোমধ্যেই সালার থানার পুলিস দুইজনকে আটক করেছে। বাকিদের খোঁজে পুলিস এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছে।
জানা গিয়েছে, বন্ধুর সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খাবার খেয়ে বাড়ি ফিরছিল ওই নাবালিকা। ফেরার পথে ৫ বর্বর খালের ধারে নাবালিকার পথ আটকে ধরে। নাবালিকার সঙ্গে থাকা তাঁর বন্ধুকে বেধড়ক মারধর করে। জখম হয় সেই নাবালক। তারপর নাবালিকাকে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ।
মার খাওয়ার পর নাবালক বন্ধু সেখান থেকে পালিয়ে যায়। তারপর সে নাবালিকার বাড়িতে গিয়ে খবর দেয়। খবর পাওয়ার পরই বাড়ির লোক পুলিসের দ্বারস্থ হয়। অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় পুলিস। পুলিস গিয়েই উদ্ধার করে নাবালিকাকে।
উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই জোয় ঠাকুর দেখার নাম করে ১৪ বছরের কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় তারই এক পরিচিত। কিন্তু পুজো মণ্ডপে না গিয়ে স্থানীয় একটি ইট ভাটায় নিয়ে গিয়ে তাকে গনধর্ষণ করে। এমন অভিযোগ উঠেছে বহরমপুরের সাটুইয়ের তিন যুবকের বিরুদ্ধে। অভিযোগের ভিত্তিতে তিন যুবককে গ্রেফতার করা হয়।