বুধবারই ছিল শহরের সব মণ্ডপ খুলে ফেলার শেষ দিন। কিন্তু উত্তর থেকে দক্ষিণ মহানগরীর প্রায় সব এলাকায় প্রতিমা বিসর্জন হলেও কোথাও আধখোলা মণ্ডপ, কোথাও মণ্ডপ খুলে নিলেও মঞ্চ পড়ে আছে। পাশে ডাঁই করে ফেলে রাখা হয়েছে বাঁশ। আবার অনেক রাস্তার ধারে বাঁশের রেলিং। বড় বড় বিজ্ঞাপনের কাঠামো, ব্যানার, হোর্ডিংও বহাল রয়েছে।
উদ্বিগ্ন মেয়র বুধবার পুরসভায় জানান, “এর ফলে পথচারীদের, যানবাহন চলাচলের সমস্যা হচ্ছে। পুজো উদ্যোক্তাদের কাছে অনুরোধ, এবার কলকাতাকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দিন।” ফিরহাদ আরও বলেন, “এখনও বৃষ্টি হচ্ছে। মণ্ডপের নিচে মঞ্চে জল জমলে মশার উৎপাত বাড়বে। যদিও কলকাতায় ডেঙ্গু আক্রান্ত কম। কিন্তু সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পুজো উদ্যোক্তারা যেন স্প্রে করেন।” এদিন এক প্রশ্নের উত্তরে মেয়র জানান, ধাপায় আর ভাগাড় নয়। প্রসেসিং ইউনিট তৈরি করবে পুরসভা। ন্যাশন্যাল গ্রিন ট্রাইবুন্যালের নির্দেশ মেনে তিন বছরের মধ্যে এই ইউনিট তৈরি হবে। পুরসভার নিজস্ব জমিতেই হবে।