• সোমের রাত ১২টা থেকে ‘ফ্রিজ’ পুরনো ভোটার তালিকা, জানাল কমিশন
    প্রতিদিন | ২৮ অক্টোবর ২০২৫
  • এসআইআর আবহে নয়াদিল্লির বিজ্ঞান ভবনে নির্বাচন কমিশনের সাংবাদিক বৈঠকে নজর সকলের।  এই সংক্রান্ত সমস্ত তথ্যের খোঁজে নজর রাখুন LIVE UPDATES-এ। দিল্লি থেকে সরাসরি সংবাদ পরিবেশনে নন্দিতা রায়।  

    বিকেল ৫.৫০: মঙ্গলবার সর্বদল বৈঠক। বুধবার জেলাশাসকদের নিয়ে বৈঠক। উপস্থিত থাকবেন বিএলওরা।
    বিকেল ৫.৩৫: “বাংলার একজন বৈধ ভোটারের নাম বাদ গেলেও দিল্লিতে লক্ষ কর্মী নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করা হবে”, হুঁশিয়ারি তৃণমূলের অন্যতম রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষের। 
    বিকেল ৫.০৮: ভারতীয় সংবিধানের ৩/২৪/সি ধারা অনুযায়ী বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করার দায়িত্ব রাজ্যের। কর্মী জোগান দেওয়ারও দায়িত্ব রাজ্যের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বও তাদের। আশা করি সব ঠিকমতোই হবে।
    বিকেল ৪.৫৫: অসমের এনআরসি প্রায় শেষের পথে। আর সেখানের নিজস্ব বিধানও রয়েছে। তাই সেখানে হচ্ছে না SIR।
    বিকেল ৪.৫০: বাংলা-সহ ছত্তিশগড়, গুজরাট, কেরল, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ, গোয়ায় মঙ্গলবার থেকেই শুরু SIR, বড় ঘোষণা নির্বাচন কমিশনের। আন্দামান ও নিকোবর, লাক্ষাদ্বীপ, পুদুচেরি আগামিকাল থেকে SIR।
    বিকেল ৪.৪৯: ২৮ অক্টোবর-৩ নভেম্বর পর্যন্ত বিএলও-দের প্রশিক্ষণ। ৪ নভেম্বর-৪ ডিসেম্বর বাড়ি বাড়ি ফর্ম বিলি। ৯ ডিসেম্বর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ। ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫-৮ জানুয়ারি, ২০২৬ পর্যন্ত নাম বাদে আবেদনের সময়। ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫-৩১ জানুয়ারি, ২০২৬ আবেদন শোনা এবং খতিয়ে দেখার কাজ। ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ।
    বিকেল ৪.৪৮: আন্দামান ও নিকোবর, বাংলা, ছত্তিশগড়, গোয়া, মধ্যপ্রদেশ, পুদুচেরিতে প্রায় ৫ লক্ষেরও বেশি BLA কাজে যোগ দেবেন।
    বিকেল ৪.৪৭: অযোগ্যদের নাম যাতে তালিকায় আর কোনওভাবে না ঢোকে, তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব ERO-দের।
    বিকেল ৪.৪২: যাঁদের নাম বাদ যাবে, তাঁরা প্রথমে জেলাশাসককে জানাতে পারবেন। তারপর সংশোধনী ক্ষেত্রে ফর্ম ৬, ফর্ম ৭ অথবা ফর্ম ৮ পূরণ করতে পারবেন। 
    বিকেল ৪.৪০: ১৮ বছর যাঁদের সদ্য হয়েছে তাঁদেরও ফর্ম দেওয়া হবে। ফর্ম ৬ পূরণ করে লিংক করবেন বিএলও-রা। 
    বিকেল ৪.৩৯: কম্পিউটার ম্যাচিং ও ম্যাপিংয়ের পর ভোটারদের খসড়া তালিকা প্রকাশ করবে কমিশন। 
    বিকেল ৪.৩৮: ২০০৩ সালের সূচিতে যাঁদের নাম রয়েছে, তাঁদের আর কোনও কাগজ দিতে হবে। কারও যদি বাবা-মায়ের নাম থাকে, তাহলে আর কাগজ দিতে হবে না। এই ‘ম্যাচিং’ ভোটারেরা নিজেরাই করতে পারবেন। 
    বিকেল ৪.৩৫: অনলাইনে এনুমারেশন ফর্ম ফিল আপ করা যাবে। প্রবাসীদের সমস্যার কথা মাথায় রেখে অনলাইনে ফর্ম ফিল আপের সিদ্ধান্ত। নিরক্ষর ভোটারদের সাহায্য করবেন বিএলও-রা। তিনবার করে প্রতিটি বাড়িতে যাবেন আধিকারিকরা।
    বিকেল ৪.৩০: আজ রাত ১২টা থেকে কমিশনের পুরনো তালিকা ফ্রিজ। তারপর থেকে পাওয়া যাবে ইনুমারেশন ফর্ম। ওই ফর্মের ভিত্তিতে লিঙ্কিং ও ম্যাচিং করা হবে। সেই অনুযায়ী SIR তালিকাভুক্ত হবেন নাগরিকরা।
    বিকেল ৪.২৯: আইন অনুযায়ী ভোটের আগে SIR করা হচ্ছে। নির্দিষ্ট বিধানসভার বাসিন্দা হতে হবে।  
    বিকেল ৪.২৮: ১৯৫১ সালে প্রথমবার SIR হয়েছিল। শেষবার ২০০২ সাল পর্যন্ত মোট ৮ বার SIR হয়েছে। মূলত ৪টি কারণে SIR। এসআইআরের লক্ষ্য অযোগ্য ভোটারদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া। 
    বিকেল ৪.২৫: প্রথম পর্বে বিহার। দ্বিতীয় পর্বে ১২টি রাজ্যে SIR হবে।
    বিকেল ৪.২৪: বিহারে ৯০ হাজার বিএলও। ১লক্ষ ৬০ হাজার বিএলএ। বারোটি রাজনৈতিক দলের কর্মীরা যোগ দেন এই কাজে। 
    বিকেল ৪.২৩: জ্ঞানেশ কুমার বলেন, ‘‘সকলকে স্বাগত। ছট উপলক্ষে বিহারের মানুষজনকে শুভেচ্ছা জানাই। বিহারে এসআইআর সফল। একটিও ভুল কেউ ধরাতে পারেননি। সঠিক পদ্ধতিতে এসআইআর হয়েছে সেখানে।’’
    বিকেল ৪.১৯: শুরু নির্বাচন কমিশনের সাংবাদিক বৈঠক। রয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার, নির্বাচন কমিশনার সুখবীর সিং সান্ধু এবং বিবেক যোশী।
  • Link to this news (প্রতিদিন)