‘বিহারবাসী বিকশিত ভারতের পক্ষে’, ‘জঙ্গলরাজ’, ‘কট্টা’ নিয়েও আরজেডিকে কটাক্ষ মোদির
প্রতিদিন | ১৫ নভেম্বর ২০২৫
অধিকাংশ বুথ ফেরত সমীক্ষা সত্যি করে আবারও বিহারে ‘সুশাসন’ কুমার। মহাগটবন্ধনকে দুরমুশ করে ২০০-র বেশি আসনে জয়ী এনডিএ। বিহার জিততেই প্রধানমন্ত্রীর মুখে বাংলা। রইল বিহার রায়ের প্রতি মুহূর্তের আপডেট।
রাত ৯.৩০: ফলাফল স্পষ্ট হওয়ার পর প্রথম প্রতিক্রিয়া রাহুল গান্ধীর। বিহারবাসীকে ভোট দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েও ফলাফল নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেন তিনি। তাঁর দাবি, নির্বাচনের গোড়া থেকেই গন্ডগোল ছিল।
সন্ধে ৭.৫৫: বিহার জয়ের পরই মোদির মুখে বাংলা। প্রধানমন্ত্রী বলে দেন, “বিহার হয়েই গঙ্গা পশ্চিমবঙ্গে ঢোকে। আমরা পশ্চিমবঙ্গবাসীকে আশ্বস্ত করছি যে বিজেপি আপনাদের সঙ্গে আছে। আমরা বাংলা থেকেও জঙ্গলরাজ উপড়ে ফেলব।”
সন্ধে ৭: ৪১: এসআইআর নিয়ে ইন্ডিয়া জোট বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তা খারিজ করে দিয়েছেন বিহারবাসী। হুঙ্কার মোদির।
সন্ধে ৭: ২৫: মোদির মুখে ফের ‘জঙ্গলরাজ’ এবং ‘কট্টা সরকার’ -এর প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিহারবাসী বিকশিত ভারতের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। বিহারে আর কট্টা সরকার ফিরবে না।”
সন্ধে ৭: ১৫: ভাষণ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
সন্ধে ৬: ৫৩: দিল্লির সদর দপ্তরে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
সন্ধে ৬: ১৫: দিল্লিতে বিজেপির সদর দপ্তরে পৌঁছলেন অমিত শাহ, রাজনাথ সিং এবং জেপি নাড্ডা।
বিকেল ৫: ১৮: বিহারে এনডিএ ২০০ পেরোতেই টুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি তাঁর এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘বিহারে সুসাশনের জয় হয়েছে। উন্নয়নের জয় হয়েছে। সামাজিক ন্যায়বিচারের জয় হয়েছে। এই জয় ঐতিহাসিক এবং অভূতপূর্ব। বিহারের জনগণকে আমি কৃতজ্ঞতা জানাই।’
বেলা ৩:৩০: জয়ের আনন্দে দিল্লিতে মিষ্টি, লিট্টি চোখা বিলি করছে বিজেপি। সন্ধেয় প্রধান কার্যালয়ে আসবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, অপেক্ষায় কর্মী-সমর্থকরা।
বেলা ২:৫০: বিহারে এনডিএ-কে বিপুল সমর্থনের জন্য ভোটারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রী নীতিন গড়করি।
বেলা ২: প্রথমবার ভোটের ময়দানে নেমে এখনও পর্যন্ত পিছিয়ে রয়েছেন অভিনেতা খেসারি লাল যাদব। বিজেপির টিকিটে ছাপড়া কেন্দ্র থেকে লড়ছিলেন তিনি। অন্যদিকে, ভোজপুরী তারকা পবন সিংয়ের স্ত্রী জ্যোতি কারাকাট কেন্দ্রে পিছিয়ে। বিজেপির তারকা প্রার্থী গায়িকা মৈথিলি ঠাকুর আলিনগর কেন্দ্রে অনেকখানি এগিয়ে।
বেলা ১:৩০ বিহারে ২০০ পেরিয়ে গেল এনডিএ। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ৯১টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেডিইউ এগিয়ে রয়েছে ৮১টি আসনে। আপাতত ২০২টি আসনে এগিয়ে এনডিএ। অন্যদিকে, মহাগটবন্ধনের প্রার্থীরা এগিয়ে মাত্র ৩১ আসনে।
বেলা ১:১৫ বিহারের রাশ থাকবে এনডিএর হাতেই! বেলা যত বাড়ছে, ততই স্পষ্ট হচ্ছে বিহারের জনতার রায়। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বিজেপি-জেডিইউয়ের সেলিব্রেশন। লাড্ডু বিতরণ, ঢোল বাজিয়ে নাচ-সবই চলছে। মোদির ছবি দেওয়া রথে চেপে সেলিব্রেশনে মাতোয়ারা বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা।
বেলা ১ নীতীশের ‘কামব্যাকে’ উচ্ছ্বসিত বিহারবাসী। ‘হবু মুখ্যমন্ত্রী’র বাড়ির সামনে টাঙানো হয়েছে বিরাট ব্যানার। নীতীশের ছবিকেই মিষ্টি খাওয়াচ্ছেন কর্মী-সমর্থকরা। কেউ বাজাচ্ছেন শাঁখ, কারোওর হাতে ঢোল।
বেলা ১২:৪৫ ‘সেঞ্চুরি থেকে আর ৫ ধাপ দূরে’, বিহারে মহাগটবন্ধনের ভরাডুবি নিশ্চিত হতেই রাহুল গান্ধীকে তুলোধোনা বিজেপির। এক্স হ্যান্ডেলে অমিত মালব্য লেখেন, গত দুই দশকে ৯৫টি ভোটে হেরেছেন রাহুল। ভোট হারে সেঞ্চুরি হাঁকানো এখন স্রেফ সময়ের অপেক্ষা রাহুলের জন্য।
বেলা ১২:৩০ বিহার নির্বাচনে হারের মুখে লালুর দুই পুত্রই। আরজেডির গড় রাঘোপুরে পিছিয়ে পড়েছিলেন তেজস্বী। ২০১০ সালে রাবড়ি দেবীকে হারানো বিজেপি নেতা সতীশ কুমার যাদবের কাছে হারতে পারেন বিরোধীদের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী। অন্যদিকে মহুয়া কেন্দ্রে এলজেপি প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন। চতুর্থ স্থানে নেমে গিয়েছেন তেজপ্রতাপ।
বেলা ১২: বিহারের বিধানসভা নির্বাচনে দুরন্ত পারফরম্যান্স চিরাগ পাসওয়ানের দলের। এবারের নির্বাচনে লোক জনশক্তি পার্টি (রাম বিলাস) লড়েছে ২৯টি আসনে। তার মধ্যে ২২টি আসনেই এগিয়ে এলজেপি প্রার্থীরা। অর্থাৎ ৭৫ শতাংশ আসনেই জিততে চলেছে তার।
বেলা ১১:৩০ বড়সড় ধাক্কা মহাগটবন্ধনে। রাঘোপুর থেকে ৩ হাজারেরও বেশি ভোটে পিছিয়ে পড়লেন বিরোধী জোটের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী তেজস্বী যাদব। অন্যদিকে, উপমুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মুকেশ সাহানির দল বিকাশশীল উন্নয়ন পার্টিও ধরাশায়ী। মাত্র ১টি আসনে এগিয়ে তারা।
সকাল ১১:১৫ বিহারের ২৪৩টি আসনের মধ্যে ২০০টিই ঝুলিতে পোরার পথে এনডিএ। ইতিমধ্যেই ১৯০টি আসনে এগিয়ে গিয়েছে বিজেপি-জেডিইউয়ের জোট। অন্যদিকে মহাগটবন্ধন নেমে গিয়েছে পঞ্চাশের নিচে। উল্লাসে মেতেছেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা।
সকাল ১১ ফিনিক্স পাখির মতো বিহারের রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তন হয়েছে নীতীশ কুমারের। বৃহত্তম দল হওয়ার পথে জেডিইউ। পার্টি অফিসের সামনে ব্যানার দেওয়া হয়েছে, ‘টাইগার আভি জিন্দা হ্যায়’। এমন ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের পর এনডিএ নীতীশকেই মুখ্যমন্ত্রী করতে বাধ্য হবে, বলছে রাজনৈতিক মহল। উৎসবে মেতেছে বিজেপিও।
সকাল ১০:৪৫ এক্সিট পোলের যাবতীয় হিসাবকেও ছাপিয়ে যাচ্ছে বিহারের ফলাফল। গণনার তিন ঘণ্টা পরে মাত্র ৫১ আসনে এগিয়ে আরজেডি। কংগ্রেস মাত্র ৭ আসনে এগিয়ে।আরজেডির আসন সংখ্যা নামছে ৩৫-এ।
সকাল ১০:৩০ বিরাট ব্যবধানে পিছিয়ে পড়েছেন লালুপুত্র তেজপ্রতাপ যাদব। জেলবন্দি জেডিইউ নেতা অনন্ত সিং এগিয়ে রয়েছেন সামান্য ব্যবধানে। এখনও ২০ রাউন্ড গণনা বাকি রয়েছে বিহারে।
সকাল ১০:১৫ প্রথমবার ভোটযুদ্ধে নামা জন সুরাজ পার্টিও বেশ দাগ কেটেছে বিহার নির্বাচনে। ভোট গণনা শুরুর আড়াই ঘণ্টা পরে দেখা যাচ্ছে তিন আসনে এগিয়ে রয়েছে প্রশান্ত কিশোরে দল। সীমাঞ্চলে ভোটের ভালো অংশ গিয়েছে এআইএমআইএমের ঝুলিতে।
সকাল ১০ বিহারে তরতরিয়ে এগোচ্ছে এনডিএ জোট। ম্যাজিক ফিগার পেরিয়ে গিয়ে এখন ২০০ আসনে লিড নেওয়ার পথে বিজেপি-জেডিইউ জোট। অভাবনীয় প্রত্যাবর্তন নীতীশের দলের। বিহারের বৃহত্তম দল হতে চলেছে তারা। আপাতত ৭৫ আসনে এগিয়ে নীতীশের দল।
সকাল ৯:৪৫ আরজেডিকে সরিয়ে বিহারের বৃহত্তম দল হওয়ার পথে বিজেপি। ইতিমধ্যেই ৭৩ আসনে এগিয়ে পদ্ম শিবিরের প্রার্থীরা। আরজেডি ৬৫টি আসনে এগিয়ে। দ্বিতীয় বৃহত্তম দল হওয়ার দৌড়ে জেডিইউ। তারা ৬৯ আসনে এগিয়ে।
সকাল ৯:৩০ বিহারের প্রাথমিক ট্রেন্ডে ব্যাপক রক্তক্ষরণ কংগ্রেস-আরজেডির। ইতিমধ্যেই ম্যাজিক ফিগার ছুঁয়ে দেড়শোরও বেশি আসনে এগিয়ে এনডিএ। অন্যদিকে ৭০-এর ঘরেই আটকে রয়েছে মহাগটবন্ধনের লিড।