• বেলেঘাটায় অসুস্থ বিএলও, কাজের চাপকে দায়ী করছেন সহকর্মীরা
    দৈনিক স্টেটসম্যান | ১৬ নভেম্বর ২০২৫
  • এসআইআর প্রক্রিয়ায় কাজের চাপ নিয়ে বার বার সরব হয়েছেন বিএলও-রা। এবার ফের অসুস্থ হয়ে পড়লেন এক বুথ লেভেল অফিসার। কলকাতার বেলেঘাটায় ঘটনাটি ঘটেছে। রবিবার সকালে কলকাতার ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের ২০৫ পার্টের বিএলও সুপারভাইজারের সঙ্গে কথা বলছিলেন। সেই সময় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন বলে খবর। তাঁকে বেলেঘাটার এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সহকর্মীদের দাবি, অতিরিক্ত কাজের চাপেই এই অবস্থা হয়েছে।

    ৪ নভেম্বর থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে এনুমারেশন ফর্ম বিলি করা শুরু করেছিলেন বিএলও-রা। দুটো করে ফর্ম তাঁরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে দিয়ে আসছেন। ফর্ম বিলি করার পর সংগ্রহের পালা। বাড়ি থেকে ফর্ম সংগ্রহও করতে হচ্ছে বিএলও-দের। মূলত স্কুল শিক্ষকরাই বিএলও-র কাজে নিযুক্ত হয়েছেন।

    বিএলও-দের একটা বড় অংশ কাজের চাপ নিয়ে অভিযোগ জানাচ্ছেন। স্কুলে পড়ানোর পর এসআইআরের কাজ করা সমস্যার হয়ে উঠছে বলে অভিযোগ। এই চাপে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। বেলেঘাটার বিএলও-দের অভিযোগ, কাজের চাপেই রবিবার সকালে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন ওই বিএলও। সময়ে কাজ শেষ করবেন কী করে, এটা ভেবেই বিএলও অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন অন্যান্য বিএলও-রা।

    এসআইআরের কাজের জন্য কমিশনের তরফে বিএলও-দের মোবাইল নম্বর প্রকাশ করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বুথ লেভেল অফিসারদের একাংশ। এসআইআরের কাজ শেষে তাঁরা হেনস্থা বা প্রতারণার শিকার হতে পারেন বলে আশঙ্কা করেছেন তাঁরা। এনুমারেশন ফর্ম বিলি বা সংগ্রহ করার পরে ডেটা এন্ট্রির কাজও বিএলও-দের করতে হবে। যা আগে জানানো হয়নি বলে অভিযোগ করছেন বিএলও-দের অনেকেই।

    এসআইআরের চাপে অসুস্থ হওয়ার একাধিক অভিযোগ সামনে আসছে। গত বৃহস্পতিবার কালনার এক প্রশিক্ষণকেন্দ্রে অসুস্থ হয়ে পড়েন এক মহিলা বিএলও। অসুস্থ বিএলও-র নাম রিঙ্কু মজুমদার। পেশায় স্কুল শিক্ষিকা। সহকর্মীরা তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে কালনা মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করান। তার আগে বাড়ি বাড়ি এনুমারেশন ফর্ম বিলি করার সময়ে অসুস্থ মৃত্যু হয় পূর্ব বর্ধমানের মেমারির বিএলও নমিতা হাঁসদার। বিপুল কাজে চাপে নমিতার ব্রেন স্ট্রোক হয় বলে অভিযোগ পরিবারের।

    এসআইআর প্রক্রিয়ায় কাজের চাপ নিয়ে বার বার সরব হয়েছেন বিএলও-রা। এবার ফের অসুস্থ হয়ে পড়লেন এক বুথ লেভেল অফিসার। কলকাতার বেলেঘাটায় ঘটনাটি ঘটেছে। রবিবার সকালে কলকাতার ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের ২০৫ পার্টের বিএলও সুপারভাইজারের সঙ্গে কথা বলছিলেন। সেই সময় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন বলে খবর। তাঁকে বেলেঘাটার এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সহকর্মীদের দাবি, অতিরিক্ত কাজের চাপেই এই অবস্থা হয়েছে।

    ৪ নভেম্বর থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে এনুমারেশন ফর্ম বিলি করা শুরু করেছিলেন বিএলও-রা। দুটো করে ফর্ম তাঁরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে দিয়ে আসছেন। ফর্ম বিলি করার পর সংগ্রহের পালা। বাড়ি থেকে ফর্ম সংগ্রহও করতে হচ্ছে বিএলও-দের। মূলত স্কুল শিক্ষকরাই বিএলও-র কাজে নিযুক্ত হয়েছেন।

    বিএলও-দের একটা বড় অংশ কাজের চাপ নিয়ে অভিযোগ জানাচ্ছেন। স্কুলে পড়ানোর পর এসআইআরের কাজ করা সমস্যার হয়ে উঠছে বলে অভিযোগ। এই চাপে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। বেলেঘাটার বিএলও-দের অভিযোগ, কাজের চাপেই রবিবার সকালে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন ওই বিএলও। সময়ে কাজ শেষ করবেন কী করে, এটা ভেবেই বিএলও অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন অন্যান্য বিএলও-রা।

    এসআইআরের কাজের জন্য কমিশনের তরফে বিএলও-দের মোবাইল নম্বর প্রকাশ করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বুথ লেভেল অফিসারদের একাংশ। এসআইআরের কাজ শেষে তাঁরা হেনস্থা বা প্রতারণার শিকার হতে পারেন বলে আশঙ্কা করেছেন তাঁরা। এনুমারেশন ফর্ম বিলি বা সংগ্রহ করার পরে ডেটা এন্ট্রির কাজও বিএলও-দের করতে হবে। যা আগে জানানো হয়নি বলে অভিযোগ করছেন বিএলও-দের অনেকেই।

    এসআইআরের চাপে অসুস্থ হওয়ার একাধিক অভিযোগ সামনে আসছে। গত বৃহস্পতিবার কালনার এক প্রশিক্ষণকেন্দ্রে অসুস্থ হয়ে পড়েন এক মহিলা বিএলও। অসুস্থ বিএলও-র নাম রিঙ্কু মজুমদার। পেশায় স্কুল শিক্ষিকা। সহকর্মীরা তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে কালনা মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করান। তার আগে বাড়ি বাড়ি এনুমারেশন ফর্ম বিলি করার সময়ে অসুস্থ মৃত্যু হয় পূর্ব বর্ধমানের মেমারির বিএলও নমিতা হাঁসদার। বিপুল কাজে চাপে নমিতার ব্রেন স্ট্রোক হয় বলে অভিযোগ পরিবারের।

     
  • Link to this news (দৈনিক স্টেটসম্যান)