আজকাল ওয়েবডেস্ক: এক, দুই করে ইতিমধ্যে ন'টি বিশেষ আলোচনাসভা সম্পন্ন হয়েছে। এবার 'ডিকলোনাইজেশন অফ নলেজ অ্যান্ড ডিকলোনিয়াল পেডাগগি: লুকিং ব্যাক অ্যান্ড মুভিং ফরোয়ার্ড' সিরিজের দশম আলোচনা, 'ডিকলোনিয়ালিটি অ্যান্ড দ্য সায়েন্স কোশ্চেন'।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারডিসিপ্লিনারি স্টাডিজ অ্যান্ড রিসার্চ বিভাগ গত এপ্রিল মাস থেকে এটি বিশেষভাবে আয়োজন করছে। এই আলোচনাসভার পরবর্তী অধ্যায় আগামিকাল,২১ নভেম্বর, শুক্রবার। এই পর্বের আলোচনায় বিশেষ অতিথি প্রোফেসর ধ্রুব রায়না। উপস্থিত থাকবেন অধ্যাপিকা বুলা ভদ্র।
ধ্রুব রায়না দার্শনিক এবং বিজ্ঞানের ইতিহাসবিদ। তিনি তাঁর- Domestication Oof Science In Colonial India, Transnational Intellectual Networks Of Science And Historiographies Of Science নিয়ে দীর্ঘ কাজের জন্য পরিচিত সর্বমহলে।
ধ্রুব জাকির হোসেন সেন্টার ফর এডুকেশনাল স্টাডিজ (ZHCES)-এর অধ্যাপক ছিলেন। জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়, নয়াদিল্লিতে (২০০৩-২০২৩) হিস্ট্রি অফ সায়েন্স এডুকেশনের অধ্যাপক ছিলেন। জেএনইউ'তে যোগদানের আগে, তিনি ১৯৯১ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত নয়াদিল্লির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (NISTADS)-এর গবেষক ছিলেন। তাঁর প্রশিক্ষণ পদার্থবিদ্যায় (এমএসসি পদার্থবিদ্যা, আইআইটি বোম্বে), এবং তিনি সুইডেনের গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে যান, সেখানে দীর্ঘ গবেষণার কাজ সম্পন্ন করেন। পরে ঔপনিবেশিক ভারতে আধুনিক বিজ্ঞানের সাংস্কৃতিক পুনর্নির্ধারণের উপর গবেষণামূলক প্রবন্ধের একটি সিরিজ (সম্প্রতি "ডোমেস্টেটিং মডার্ন সায়েন্স", ২০০৪) প্রকাশিত হয়। এস, ইরফান হাবিবের সঙ্গে মিলিতভাবে ওই সিরিজ লিখেছিলেন ধ্রুব। তাঁরা জোসেফ নিডহ্যামের উপর একটি খন্ড ("সিচুয়েটিং দ্য হিস্ট্রি অফ সায়েন্স", ১৯৯৯) এবং ইউনেস্কোর হিস্ট্রি অফ ম্যানকাইন্ড প্রজেক্টের ৭ম খণ্ডের জন্য "সায়েন্স ইন টুয়েন্টিথ সাউথ অ্যান্ড সাউথ-ইস্ট এশিয়া" বিভাগটি সম্পাদনা করেন।
এসএনইউ এই সিরিজের নবম আলোচনাসভার আয়োজন করেছিল ৩১ অক্টোবর। আলোচনার বিষয় ছিল, 'ফ্রম ফেমিনিস্ট এপিস্টোমলজি টু ডিকলোনিয়াল এপিস্টোমলজি'। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রোফেসর লিন্ডা মার্টিন অ্যালকফ। লিন্ডা মার্টিন সিটি ইউনিভার্সিটি অফ নিউ ইয়র্ক-এর অধ্যাপিকা এবং সোসাইটি ফর ফেনোমলোনজি অ্যান্ড এক্সিস্টেনশিয়াল ফিলোজফির কো-ডিরেক্টর। এর আগে, আগস্ট মাসে, এখানেই বক্তব্য রেখেছিলেন, অধ্যাপিক মদিনা ত্লস্তোনোভা।