• ভবানীপুরে নাম বাদ প্রায় ৪৫ হাজার
    দৈনিক স্টেটসম্যান | ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫
  • এই বাদ পড়া নামগুলিকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করেছে নির্বাচন কমিশন। অনেকে মৃত, অনেকে অন্যত্র চলে গিয়েছেন, আবার কারও নাম রয়েছে অন্য জায়গার ভোটার তালিকায়। কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের বিধানসভা কেন্দ্র কলকাতা বন্দরে ভবানীপুরের থেকেও বেশি নাম বাদ পড়েছে। সেখানে বাদ পড়ার সংখ্যা ৬৩ হাজার ৭৩০। রাজ্যের আর এক মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের টালিগঞ্জে ৩৫ হাজার ৩০৯ জনের নাম বাদ পড়েছে। বিজেপির নেত্রী অগ্নিমিত্রা পালের আসন আসানসোল দক্ষিণে নাম বাদ পড়েছে ৩৯ হাজার ২০২ জনের। অন্যদিকে, বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের শিলিগুড়িতে নাম বাদ পড়ার সংখ্যাটা ৩১ হাজার ১৮১। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর বিধানসভা কেন্দ্র দমদমে ৩৩ হাজার ৮৬২ জনের নাম বাদ পড়েছে। মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের বিধানসভা কেন্দ্র উত্তর দমদমে নাম বাদ পড়ার সংখ্যা ৩৩ হাজার ৯১২।

    এছাড়াও শশী পাঁজার শ্যমপুকুরে ৪২ হাজার ৩০৩, ইন্দ্রনীল সেনের চন্দননগরে ২৫ হাজার ৪৭৮, বাবুল সুপ্রিয়র বালিগঞ্জে ৬৫ হাজার ১৭১, মনোজ তিওয়ারির শিবপুরে ৩৩ হাজার ৫০৫, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বেহালা পশ্চিমে ৫২ হাজার ২৪৭ এবং রত্না চট্টোপাধ্যায়ের বেহালা পূর্বে ৫৩ হাজার ৩৬ জনের নাম বাদ পড়েছে। রাজ্যের ২৯৪টি বিধানসভার মধ্যে সবথেকে বেশি নাম বাদ পড়েছে উত্তর কলকাতার চৌরঙ্গীতে। চৌরঙ্গীর বিধায়ক হলেন তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী নয়না বন্দ্যোপাধ্যায়। এই কেন্দ্রে ভোটার তালিকা থেকে ৭৪ হাজার ৫৫৩ জনের নাম বাদ পড়েছে। বাঁকুড়ার কোতুলপুর বিধানসভায় সবথেকে কম নাম বাদ পড়েছে, সংখ্যাটা ৫ হাজার ৬৭৮। জেলাভিত্তিক হিসাব অনুযায়ী সবথেকে বেশি নাম বাদ পড়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। এই জেলায় আপাতত ৮ লক্ষ ১৬ হাজার ৪৭ জনের নাম বাদ পড়েছে।
  • Link to this news (দৈনিক স্টেটসম্যান)