সন্ধেবেলা সাড়ে পাঁচটা নাগাদ মেয়েটিকে একা পেয়ে রাস্তা নির্মাণ কাজে যুক্ত এক মিস্ত্রি ওই মেয়েটিকে ধরে নিয়ে যায় এবং তাকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ ওঠে। এরপরে গ্রামের লোকেরা স্কুলে গেলে দেখা যায় অভিযুক্ত ব্যক্তির চম্পট দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
এরপরে ঘটনাস্থলে ডোমজুড় থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ও রাফ যায় এবং তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তদন্ত শুরু করা হয়েছে এবং ওই নাবালিকাকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। তবে অভিযুক্ত এখনও পলাতক এবং বাকি কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করছেন ডোমজুড় থানার পুলিশ।।