পরমাণু অস্ত্রের মহড়াও চলবে। ইয়ুন বলেছেন, ‘‘পরমাণু অস্ত্র আমেরিকারই। কিন্তু মহড়ার পরিকল্পনা, তথ্য বিনিময়, প্রশিক্ষণ, এই সব কিছু যৌথ উদ্যোগে করবে আমেরিকা ও দক্ষিণ কোরিয়া।’’
এক দিন আগেই উত্তর কোরিয়ার সরকারি মিডিয়ায় বলা হয়েছে, তাদের শাসক কিম জং উন নতুন ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটি হবে আরও শক্তিশালী অস্ত্র। আমেরিকার নেতৃত্বে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ কোরিয়ার দিক থেকে তারা যে হুমকি পাচ্ছে, তা রুখতেই কিমের এই সিদ্ধান্ত। উত্তর কোরিয়ার ঘোষণা প্রকাশ্যে আসতেই সোল ও ওয়াশিংটনের যৌথ মহড়ার পরিকল্পনার কথা শোনা যাচ্ছে।
ইতিমধ্যে, দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শক্তিশালী সেনা আধিকারিক পাক জং চোনকে বরখাস্ত করেছে উত্তর কোরিয়া। বলা হয়, ক্ষমতার নিরিখে কিম জং উনের পরেই এর স্থান। পাক জংয়ের জায়গায় নিয়োগ করা হয়েছে রি ইয়ং গিলকে। কেন পাক জংকে বরখাস্ত করা হল, তার ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।