• কীভাবে রোদ-জলের পূর্বাভাস? আলিপুর হাওয়া অফিসে পড়ুয়াদের দেখালেন বিজ্ঞানীরা
    ২৪ ঘন্টা | ২৪ মার্চ ২০২৩
  • অয়ন ঘোষাল : হাজারো প্রশ্ন, কৌতুহল, কিন্তু উত্তর দেবে কে? আলিপুর আবহাওয়া দফতরে হাজির কলেজ পড়ুয়ারা। প্রবেশ অবাধ। প্রতিটি ঘরে, এমনকী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কক্ষে ঢুকে যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর জেনে নিল তাঁরা। হাসিমুখে সমস্ত কৌতুহল মেটালেন বিজ্ঞানীরা।

    আবহাওয়া বদলে যায় ক্ষণে ক্ষণে। তাপমাত্রা পারদ ওঠানামা করে। সঙ্গে ঝড়-বৃষ্টি। প্রকৃতিকে কী ঘটছে? কীইবা ঘটতে পারে? সবকিছুরই আগাম পূর্বাভাস দেয় আলিপুর আবহাওয়া দফতর। দিল্লির মৌসম ভবনে পূর্বাঞ্চলী শাখায় সর্বক্ষণে কাজ ব্যস্ত থাকেন বিজ্ঞানীরা।

    কেমন সেই কর্মকাণ্ড? তা কিন্তু সাধারণ মানুষের অজানা। এই যেমন, দিল্লীর মৌসম ভবনের দুই বিজ্ঞানী হিমাঙ্কের ঠান্ডা উপেক্ষা করে সারা বছর বসে থাকেন আন্টার্টিকায়। বায়ুমণ্ডলের ওজন স্তরের অপর নিরন্তর পর্যবেক্ষণ রেখে চলেন তারা। কিভাবে কাজ করেন তারা? আগে থেকে কি ভূমিকম্পের আভাস পাওয়া যায়। সমুদ্রের অতলে প্লেট সরলে কিভাবে তার ইঙ্গিত মেলে এক নিমেষে? এমনই সব প্রশ্ন ঘুরপাক খায় অনেকের মাথায়। 

    আজ, ২৩ মার্চ ছিল বিশ্ব আবহাওয়া দিবস। এদিন আলিপুর হাওয়া দাপিয়ে বেড়াল এক কলেজ পড়ুয়া। বিগত দেড়শো বছরে আবহাওয়া কেমন ছিল? বোঝানো হ ৫০০ জনকে।
  • Link to this news (২৪ ঘন্টা)